শ্রীসদন হস্টেল – এক রহস্যময় ছাত্রীনিবাস

কে জানে কেন আমার মনে হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গেলে পাব অবাধ স্বাধীনতা। মায়ের শাসনমুক্ত একটা খোলা দুনিয়া। ফলে পাশ করার অন্য কোথাও অ্যাপ্লাই না করেই চোখ-কান বুজে ‘উত্তর শিক্ষা সদন’-এ ভর্তি হয়ে গেলাম। ভর্তি হয়ে গেল আমার সেই বান্ধবীটিও। দুজনেই খুব খুশী সেকারণে।
অনুশাসনের ফাঁক গলে সিনেমা দেখাও চলত দেদার

হোস্টেল মানেই শুধু বাঁধনছেড়া ফুর্তি আর উল্লাস? তা মোটেই নয়! কড়া অনুশাসনে, কৃচ্ছ্বসাধনে বেড়া ওঠা ছাত্রের মনের গভীরে প্রোথিত হয়ে যায় এক অন্যতর জীবনবোধ। ছাত্রাবাসের দিনগুলি যেমন বাঁধ ভাঙার উচ্ছাসের, তেমনই বাঁধা পড়ার লাগামেরও। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সেই অনুশাসন নিয়ে লিখলেন ডাঃ সোমনাথ কুণ্ডু। …
পরিষেবা সীমানার বাইরে

কলেজের সিনিয়র পার্থদা টুকতে গিয়ে ধরা পড়ল চোতা-সমেত। পার্থদা ইনভিজিলেটরের হাত থেকে চোতা ছিনিয়ে নিয়ে কচমচ করে চিবিয়ে গিলে নিয়ে ইনভিজিলেটরকে চ্যালেঞ্জ করেছিল- “প্রমাণ করুন আমি টুকেছি!”