কিন্তু সবার চাইতে ভালো, দুধ-রুটি আর একটু গুড়!

সাড়ে চুয়াত্তরে ভানুর সেই অমোঘ উক্তি মনে পড়ে? বোর্ডিংয়ের যা চা, তিত্যাঅ্যা! সেই একই কথা বোধহয় তামাম ভারতের হোস্টেলবাসীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। হোস্টেলে দারুণ খাবার দেয়, এমন কথা বললে ঘুড়ায়ও হাসব। সেই রকমারি অখাদ্য-সুখাদ্যের ফিরিস্তি দিলেন ডাঃ অন্বেষা সেনগুপ্ত।
আমার বাড়িতে শঙ্কর মাছের চাবুক আছে, একবার টাচ করলেই…

আজ, ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস। আমরা, যারা এখন আর ছাত্রছাত্রী নেই, এই দিনটায় মধুমাখা নস্টালজিয়ার সুড়সুড়ি খেতে খেতে ফিরে দেখি সেইসব সিন আর মুচকি হেসে হাতে তুলে নিই বাজারের থলি! শিক্ষক দিবসে স্কুল-কলেজের বাঁদরামির আখ্যান অনুব্রতর কলমে!
অনুশাসনের ফাঁক গলে সিনেমা দেখাও চলত দেদার

হোস্টেল মানেই শুধু বাঁধনছেড়া ফুর্তি আর উল্লাস? তা মোটেই নয়! কড়া অনুশাসনে, কৃচ্ছ্বসাধনে বেড়া ওঠা ছাত্রের মনের গভীরে প্রোথিত হয়ে যায় এক অন্যতর জীবনবোধ। ছাত্রাবাসের দিনগুলি যেমন বাঁধ ভাঙার উচ্ছাসের, তেমনই বাঁধা পড়ার লাগামেরও। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সেই অনুশাসন নিয়ে লিখলেন ডাঃ সোমনাথ কুণ্ডু। …
টুক-টুক-টুকলি

একটা সময় ট্রেন্ড ছিল পরীক্ষার হল-এ পড়াশুনোয় ভালো ছেলেমেয়েদের কাছাকাছি বসা, যাতে তাদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে পারা যায়। তারা উত্তর বলেও দিত। তবে প্রথমদিকে তাদের বড়ো একটা খোঁচানো যেত না। তারা হেল্প করত ঘণ্টাখানেক পর থেকে, যখন নিজের উত্তরটা ওরা বেশ গুছিয়ে ফেলেছে। প্রথম ঘণ্টার পরে বাথরুমে যেতে দেওয়া হত। এইসময় কোনও ভালো ছেলেকে বাথরুমে দেখতে পেলে তাকে ঘিরে পুরো গোলটেবিল বসে যেত। পকেটে করে যারা প্রশ্নপত্র নিয়ে আসতে পারত, তারা ওর কাছ থেকে জেনে নিয়ে, তাতে পেনসিল দিয়ে ঝটপট লিখে নিতো কিছু উত্তর।