মৃণাল সেন – সময়ের সাক্ষর (প্রবন্ধ)

chiranjit samanta

‘ভুবন সোম’ কোনও বিষণ্ণ চরিত্ররেখা নয়। বরং এক পদস্থ বিদূষক। সত্যজিৎ রায় ছবিটার প্রতি অবিচার করেছেন বলেই আমার ধারণা। কোনও পল্লীবালিকার প্রভাবে কোনও মন্দ আমলার সুপথে প্রত্যাবর্তনের গল্পই নয় ‘ভুবন সোম’।

লিখলেন সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়…

আগে বই শেষ হোক, তারপর কথা কমু (স্মৃতিতর্পণ)

Asit Sen

অসিত সেন। যাত্রা শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের সমসাময়িক হিসেবে। তবে একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ছবি দিয়ে। একের পর এক বাংলা ও পরে হিন্দি ছবিতে বাঙালি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি। তাঁর জন্মদিনে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…

প্রথম পুরুষ (পর্ব ১)

Image Banglalive সৃজিত

আমি গুমনামি দেখে কেঁদেছি। রাজকাহিনীর ক্লাইম্যাক্সে যতবার দরজাটা বন্ধ হয় আমি ভ্যাঁ-ভ্যাঁ করে পাগলের মতো কাঁদি। একটা জিনিস বুঝতে হবে। আমি ইন্টেলেকচুয়াল নই। আমি ইন্টেলেকচুয়ালদের জন্য সিনেমা বানাই না। আমি অবশ্য অন্যের সিনেমা দেখেও কাঁদি। অঝোরে কাঁদি। আমি ‘সিনেমাওয়ালা’ দেখে কেঁদেছি। আমি ‘নগরকীর্তন’ দেখে কেঁদেছি। ‘সাউন্ড অফ মিউজিক’ দেখে আমার এখনও গায়ে কাঁটা দেয়। আমি নিজে ইমোশনাল তো বটেই, সেই সঙ্গে একটা শিশুসুলভ উত্তেজনাও থাকে। একটা শট আরেক শটে ডিসলভড হতে দেখে আমার হাততালি দিতে ইচ্ছে করে।

বাঙালি আবেগের কারিগর – অজয় কর

Ajay Kar

অজয় কর জন্মেছিলেন কলকাতায়। ১৯১৪ সালে। মাত্র সতেরো বছর বয়স থেকে ছবি তোলায় নিজেকে পোক্ত করেছেন এবং তার কিছু কাল পর থেকেই সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে বেশ নামডাক করেছেন। ঠিক কবে থেকে করেছেন, কী বিষয়ে করেছেন, আমাদের মতো ম্যাঙ্গো পিপল-এর না জানলেও চলবে, শুধু জানতে হবে যে তাঁর কাজে পদে পদে মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। কেবল মুন্সিয়ানায় থেমে থাকেননি। অভিনবত্ব দেখিয়েছেন।