কলকাতার অজানা ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয় এই রুপোর টোকেন

সামান্য মনে হলেও আসলে অসামান্য… একটা রুপোর চাকতি, আর তার সঙ্গেই জড়িয়ে আছে পরাধীন ভারতের এক বর্ণময় সময়কাল। ঔপনিবেশিক কলকাতার এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সাক্ষ্য দেয় এই টোকেন…
কলকাতার ইতিহাসের সেই অজানা কথাই তুলে ধরলেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়…
রাধাপ্রসাদ সমীপে…

সদ্যযুবা লেখক বাবার সঙ্গে গিয়েছিলেন ‘এনিগমা’-তে পরিণত রাধাপ্রসাদ গুপ্তের বাড়িতে। উদ্দেশ্য, তাঁর কাছ থেকে নিজের সদ্যোজাত ছোট পত্রিকার জন্য একটি লেখা সংগ্রহ। প্রথমে প্রত্যাখ্যান করেও যুবকের অনুরোধ ফেলতে পারেননি শাঁটুলবাবু। লিখছেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্য়ায়।
বাংলার ব্যঙ্গচিত্র: সেকাল ও একাল

কার্টুনের ইতিহাসে বাংলার একটা উল্লেখযোগ্য জায়গা বরাবরই ছিল। গত কয়েক দশকে তাতে কিঞ্চিৎ ভাটার টান লক্ষ করা গেলেও অনেকেই উদ্যোগী হয়ে কার্টুনের প্রসার ও প্রচারে নানা কাত করছেন। কার্টুনের ইতিহাস ঘেঁটে দেখলেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
ব্যঙ্গচিত্র কি সত্যিই রাজনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার?

কার্টুন মানে কি শুধুই হাস্যরসের খোরাক যোগানোর ছবি? কেবলই নির্মল আনন্দ? নাকি সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিপ্লব সূচিত করার অন্যতম হাতিয়ার? লিখছেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।
ক্যাপ্টেন স্পার্কের র্যাক্সিট

রবিবার রবিবার বিশপ লেফ্রয় রোডে সত্যজিৎবাবুর বাড়ির আড্ডায় বাবার উপস্থিতি থাকতই। আমাদের এন্টালির বাড়িতেও সত্যজিৎবাবু এসেছেন বেশ কয়েকবার বাবার সংগ্রহ ও বই দেখতে। ‘জন অরণ্য’ শুটিংয়ের সময়ও এসেছেন। বাবার সংগ্রহ থেকে বেশ কিছু জিনিস প্রপস হিসেবে সত্যজিৎ ব্যবহার করেছেন তাঁর ছবিতে, যেমন জয় বাবা ফেলুনাথের ডিম্বাকৃতি তাস!