সবুজ ট্রেন ও প্রীতিলতার ইচামুড়া

kitchen utensils simeon chardin

ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।

রুটি

Short Story by Pracheta Gupta

নরেনবাবু আচমকা হয়ে গিয়েছেন বিখ্যাত! সৌজন্যে পাড়ার দোকানের রুটি। কী করে?

রুম সার্ভিস

Room Service

সিনেমায় উপন্যাসে হোটেলের নেপথ্য কাহিনি অনেকবারই পড়া হয়েছে। কিন্তু সত্যিকারের হোটেলে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দেবার অন্দরের কাণ্ডকারখানা ঠিক কেমন? নিজের অভিজ্ঞতা কলমে ফোটালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।

সেকালের দুর্গাপুজো

Durgapujo

সেকেলে পুজো। তার স্বাদগন্ধই আলাদা। বাড়ির পুজো হোক বা বারোয়ারি, সর্বত্র আনন্দ আর আন্তরিকতার এক আশ্চর্য মিলমিশ। সঙ্গে নস্টালজিয়ার ডাক। পুজোর কথকতা বর্ণনে আলপনা ঘোষ।

আনন্দের উৎসব, সুখাদ্যের উৎসব

Luchi

পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

ঐশ্বরিক খাদ্যের মানবিক গপ্পো

উত্তর ভারতের রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের ছপ্পন ভোগ থেকে পূর্ব ভারতের শ্রীক্ষেত্রের মহাপ্রসাদ, আবার দাক্ষিণাত্যের পোঙ্গল থেকে তিরুপতির বুন্দি লাড্ডু – সারা ভারতের ভোগের আর্থ-সামাজিক ইতিহাস ঘেঁটে দেখলে এ কথাই স্পষ্ট হয় যে ঈশ্বরের উদ্দেশে নিবেদিত খাবার আসলে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর তাগিদেই।

ঝাঁঝ দিয়ে যায় ইলিশ চেনা

Hilsa

ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।

কিন্তু সবার চাইতে ভালো, দুধ-রুটি আর একটু গুড়!

Hostel Canteen

সাড়ে চুয়াত্তরে ভানুর সেই অমোঘ উক্তি মনে পড়ে? বোর্ডিংয়ের যা চা, তিত্যাঅ্যা! সেই একই কথা বোধহয় তামাম ভারতের হোস্টেলবাসীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। হোস্টেলে দারুণ খাবার দেয়, এমন কথা বললে ঘুড়ায়ও হাসব। সেই রকমারি অখাদ্য-সুখাদ্যের ফিরিস্তি দিলেন ডাঃ অন্বেষা সেনগুপ্ত।