“ওমিক্রন” সম্বন্ধে যা যা জানলাম

খুব বেশি ছড়াচ্ছে মানেই যে খুব খারাপ হচ্ছে তা নয়। দেখা যাচ্ছে অল্প সর্দি কাশি গা ম্যাজম্যাজ ইত্যাদি হয়ে ব্যাপারটা মিটে যাচ্ছে। অর্থাৎ মনে করা হচ্ছে,ভাইরাস নিজেকে এমনভাবে বদলেছে যাতে ধারকের ক্ষতি কম হয়।
দেখা হোক মুখোশের অবরোধ সরিয়ে

কোডিড নাইনটিনে হারিয়েছি আমাদের দীর্ঘদিনের দুই বন্ধুকে। নিউজার্সির বাঙালি সমাজে প্রথম এমন ঘটল যে বিপদের দিনে এক বিপর্যস্ত পরিবারের পাশে কেউ দাঁড়াতে পারল না।
কোভিড: ছোটগল্প

এতক্ষণে তার চোখের জলের ধারা বেয়ে সমস্ত দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক ছাপিয়ে যেন বেরিয়ে আসতে চাইছে অভিমান। কিশোরী মেয়ের দুর্মর অভিমান। একবারও কি তার জন্য কেউ ভাবতে পারে না?
সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
একটা মাছি, আর ভাইরাসের আমড়াগাছি

রোগের প্রকোপে তছনছ সমাজ-অর্থনীতি-পরিবার। কোভিড নয়, অন্যরকম আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে পৃথিবীকে। লিখলেন দেবজ্যোতি।
অদৃশ্য পরিযায়ী ও কোভিড-সঙ্কট

করোনায় কাহিল পুরো দেশ। লকডাউনে স্তব্ধ। তার মধ্যেই জন-বিস্ফোরণ ঘটল দিল্লিতে। বাস স্ট্যান্ডে জড়ো হলেন হাজার হাজার মানুষ। ওঁরা সবাই শ্রমিক। দিল্লিতে এসেছিলেন ভিন রাজ্য থেকে কাজ করতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে লিখলেন চাণক্য।
কোভিডের ডিজিটাল দুনিয়া

এটা সত্যি, যে কোভিড আমাদের ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। আমাদের বাধ্য করেছে যাপন নিয়ে নতুন করে ভাবতে, ঘরে বসে কাজ, শিক্ষা, বিনোদনের হরেক উপায় হাতড়ে বের করতে। কিন্তু সত্যিই কি তাতে আমরা ভুলে গিয়েছি এ সবের আসল মানে? প্রতি পদে ডিজিটাইজেশন সত্যিই কি আমাদের জীবনযাত্রা চিরতরে উলটে পালটে দেবে? উত্তর খুঁজলেন অনুব্রত।
শ্রীকৃষ্ণের অষ্টোত্তর শতনামের মতো জানা গেল মাস্কনামা!

করোনার আগমনে গিয়াছে দেশ ছেয়ে! সঙ্গে সানাইয়ের পোঁ হিসেবে এন্ট্রি নিয়েছে মাস্ক! কিন্তু সৃজনশীল ভারতবাসী, ফাঁকিবাজ ভারতবাসী, বেপরোয়া ভারতবাসী মাস্ক পরার বিষয়টিকে প্রায় শিল্পের উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন! মাস্ক পরি না না-পরি, নাউ দ্যাট ইজ় দ্যা কোয়েশ্চেন! উত্তরের আশায় অম্লানকুসুম চক্রবর্তী!…