টবের বাহারে

রসিকলাল তর্করত্নের ছড়ার সঙ্গে ছোট্ট অভীপ্সার রং-রেখা।
বিলের বাড়িতে একদিন

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।
জনাইয়ের রসগোল্লা

শীত পড়েছে বাংলায়। আর নতুন গুড়ও উঠেছে। পেটুক রসিকলাল কি আর থাকতে পারে? লিখেই ফেলেছে রসগোল্লা নিয়ে একখানা ছড়া।
সান্টা দাদু: ছড়া

ছোট্ট অভীপ্সার ছবি দেখে বুড়ো রসিকলাল আর থাকতে না-পেরে তড়িঘড়ি লিখে ফেলল একখানা ছড়া। ব্যাস। ওমনি বাংলালাইভের পাতায় রসিকলালের ছড়া আর অভীপ্সার ছবির যুগলবন্দি শুরু!
গুরু: ছড়া

চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।