চলি বলি রংতুলি: ভালো পাহাড়, মাঘের বৃষ্টি আর বান্দোয়ানি গামছা!

সাদা দাড়িগোঁফ আর খাটো ধুতির ওপর সোয়েটার পরা কমলদা ‘জয় বাবা বৃক্ষনাথ’ বলে একটা বড়সড় হাঁক ছেড়ে আমাদের ওয়েলকাম জানালেন। হাতে চামড়ার বেল্টে বাঁধা কালো কুচকুচে ল্যাব্রাডর। এখানে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ভালোই। খোলামেলা পরিবেশ। রান্নাঘরটিও অবাধ। ফুলের কেয়ারি করা বাগানের মাঝখানে খড়ের ছাউনি।…
আয়নায় অতীতের ছায়া

আমি আয়নার দিকে তাকাই এখন কেবল একবার। অশোকদার কাজের শেষে আমি ঘাড় হেলাই। একা আমার ঘাড় হেলে যায়। বাকি প্রতিবিম্ব স্থির হয়ে থাকে। একজন আমিও আর নড়ে ওঠে না, আগের মতো। এও এক ম্যাজিক। অতীতের ছায়া বর্তমানের ডাকে সাড়া দেয় না কখনও।
দিনের পরে দিন: সুভাষ-শংকর সখাসংবাদ

বিশিষ্ট বাঙালি সাংবাদিক শংকর ঘোষের সঙ্গে এক আশ্চর্য অন্তরঙ্গতায় আবদ্ধ ছিলেন পদাতিক-এর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সেই কলেজজীবন থেকেই সখ্য। ব্যক্তিগত স্মৃতির সাগর সেঁচে সেসব মণিমুক্তো তুলে আনলেন শংকর-ঘরণী আলপনা ঘোষ।…
একদা তুমি প্রিয়ে: আমি কি একেবারেই একা

গবেষণা আমাদের ক্রমান্বয়ে অবহিত করে চলেছে যে এই অভাববোধ এক বিপজ্জনক অসুস্থতার পূর্বাভাস। ডাক্তাররা বলছেন যারা নিজেদের একা বলে অনুভব করে একাধিক মারাত্মক উপসর্গের তারাই সাধারণত হয় প্রথম বলি।…
অল্প আলোর বাতিঘর

প্রিয় কবির কলমে শৈশবযাপন। ফেলে আসা পাড়া, ফেলে আসা বাড়ির মতোই স্মৃতি-ফিকে হয়ে আসা ঘুপচি দোকানঘরের গল্প। জিয়া নস্টাল হোক, হিয়া হোক উতরোল!
উত্তুরে: এলিফ্যান্টাইন মেমোরি, সাধু সাবধান!

ডুয়ার্সের জঙ্গলে বেড়াতে গিয়ে হাতি দেখতে না-পেলে মন খারাপ হয়ে যায় আমাদের। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছি আমাদের এই হাতি দেখার ব্যবস্থা করতে গিয়ে হাতিদের স্বাভাবিক জীবনেই কতখানি কোপ ফেলেছি আমরা? কেরলের হাতিমৃত্যুতে ফেসবুকে ঝড় তোলার আগে নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখার প্রয়োজন আছে কিনা, সে প্রশ্নই তুলেছেন গৌতম সরকার।
চলি বলি রংতুলি: হায় গুরুদোংমার লেক

স্কেচের খাতাটি বগলদাবা করে বেরিয়ে পড়া পাহাড়ি পথে। ঘুরে ঘুরে জীবন দেখা আর তাকেই ফুটিয়ে তোলা রং তুলিতে। দেবাশীষ দেবের কলামে এবার সিকিম ঘুরে ফেরার পালা।
একদা তুমি প্রিয়ে: যখন ভাঙল

সম্পর্ক গড়ে, আবার ভেঙেও যায় নানা কারণে। কখনও তা ভৌগোলিক, কখনও মানসিক আবার কখনও বা নেহাতই স্বাভাবিক নিয়মে। সম্পর্কের সেই ভাঙাগড়ার আখ্যান লিখছেন মণীশ নন্দী।