অন্য জীবন, অন্য মনন (১): সুন্দরীগোগো

বেলা ফুরিয়ে এল। গরুরা এখন ধুলো উড়িয়ে বাড়ি ফিরবে। সূর্য ডুবে যাওয়া পশ্চিম আকাশের দিকে চেয়ে চেয়ে সুন্দরী গোগো আর কিছুক্ষণে ঘরে ফিরবে। এই গাঁয়ের মাটি ক্ষেত আকাশ কালকাসুন্দার ঝোপ দেখবে ওকে। দেখবে নাই বা কেন বলুন, ওই তো ওদের সেই সহজসুন্দরী। কোন সে কুলকুণ্ডলিনীকে স্পর্শের আকাঙ্ক্ষায় ও প্রতিদিন পান্তাভাতের সানকিতে ওষ্ঠ ছোঁয়ায়।
গল্প: জয়কিষণগঞ্জের গল্প (পর্ব ১)

দেবী ওর তেরো বছরের জীবনে কখনও একসঙ্গে এত পেঁয়াজ দেখেনি। আমেরিকায় লোকে এত বেশি বেশি বাজার করে কেন? বরফে জমানো রুই মাছ, ইলিশ মাছ, কই মাছ সবই একদিনে কিনে নিয়ে যাচ্ছে। টাকা থাকলেও কত খেতে পারে মানুষ? দেবী তো বিয়েবাড়িতে গিয়েও দুটোর বেশি মাছ খেতে পারে না।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
কণ্ঠে নিলেম গান: নামে হেমন্ত, কণ্ঠে চিরবসন্ত: পর্ব ১

স্বপন সোমের কলমে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। কিংবদন্তী শিল্পী। তাঁর কণ্ঠে বিধৃত আছে বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের এক স্বর্ণযুগ।
চলি বলি রংতুলি: বড়দিনে লাভা-লোলেগাঁও

দেবাশীষ দেব লিখছেন – বেলাশেষের পড়ন্ত আলোয় এগিয়ে চললাম পাহাড় আর জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে। পায়ে-চলা পথ এঁকেবেঁকে অনেক নীচে হয়তো কোনও গ্রামে গিয়ে মিশেছে।
কবির চোখে দেশনায়ক

‘আমি সুভাষকে কখনো ভর্ৎসনা করিনি তা নয়, করেছি তার কারণ তাকে স্নেহ করি।… ব্যক্তিগতভাবে সুভাষকে আমি স্নেহ করি। বলেছিলেন রবীন্দ্রনাথ… পড়ুন পীতম সেনগুপ্তের কলাম।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৫ – কবিতা ও গান

আত্মীয়দের ফরমায়েশে এইসব গান গেয়ে যেমন নামডাক হল, গান শেখার উপর বিরক্তিও তত শিকড় নামাল মনে।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের কবিতা

একটি মানুষের মধ্যেই যে আঙুরভাব এবং শেয়ালভাব অবস্থান করতে পারে, নিজের মনের উন্মোচনের মাধ্যমে, এই কবি, সেই অবধারিত সত্যবার্তা তুলে ধরেছেন। এ-লেখা পড়ে বিস্ময়ে আবিষ্ট হয়েছি বললে কম বলা হয়। দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের আগামী কবিতাগুচ্ছের জন্য আমার সাগ্রহ অপেক্ষার কথা জানিয়ে আজকের মতো এই লেখা সাঙ্গ করলাম।