রোজ় আউসল্যান্ডারের কবিতার অনুবাদ

জার্মান কবি রোজ় আউসল্যান্ডারের কবিতা বাংলায় তর্জমা করলেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
দু’টি কবিতা

তোমার অশ্বত্থের পাতা ছাওয়া দিন…
তোমার ফ্লুরোসেন্ট উদ্বায়ী রাত…
তোমার সম্মাননার ছোট বড় স্তম্ভসঙ্কুল পথ…
পার হয়ে, সব খবর আর বুঝি পৌঁছায় না,..
মানস ঘোষের দুটি কবিতা।
ভাল আছি: কবিতা

ভাবিস না ওলটপালট হয়ে যাবে সবকিছু,বসে যাবে রথের চাকা… ভাল থাকা কাকে বলে, তা নিয়েই কাব্যে প্রশ্ন তুললেন মানস ঘোষ।
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: স্বাতন্ত্র্য ও ঔজ্জ্বল্যে হীরকখণ্ডের মতো তাঁর কবিতা

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। এক বিরল প্রতিভা। বঙ্গসাহিত্য ও কবিতার জগতে এক চিরস্মরণীয় অনন্য নাম। সম্প্রতি প্রয়াত হলেন জার্মানির হাইডেলবার্গ শহরে। তাঁর কাব্যচর্চায় এ কালের আর এক বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ কওসর জামাল।
অলোকরঞ্জনের প্রচ্ছদ-কাহিনি: এবার চলো বিপ্রতীপে

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের ‘এবার চলো বিপ্রতীপে’ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের শিল্প নির্দেশনার গুরুদায়িত্ব পড়েছিল লেখকের কাঁধে। তিনি তখন ওই প্রকাশনায় কর্মরত। কী ভাবে তৈরি হল সেই প্রচ্ছদ… গল্প শোনালেন নির্মলেন্দু মণ্ডল।
জানকীর নিক্ষিপ্ত গহনার মতোই তাঁর কবিতা

শামসুর রাহমানের কবিতার মূল ভরকেন্দ্রে তিনটি দিকনির্দেশক চিহ্ন আমরা পাই। প্রথম চিহ্ন হল তাঁর স্বদেশ। দ্বিতীয় হল তাঁর ভাষা। তৃতীয় তাঁর প্রেম। এই ত্রিধারার ধারাজলে স্নাত হতে বারবার ফিরে যেতে হয় তাঁর কবিতার কাছেই।
দিনের পরে দিন: সুভাষ-শংকর সখাসংবাদ

বিশিষ্ট বাঙালি সাংবাদিক শংকর ঘোষের সঙ্গে এক আশ্চর্য অন্তরঙ্গতায় আবদ্ধ ছিলেন পদাতিক-এর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সেই কলেজজীবন থেকেই সখ্য। ব্যক্তিগত স্মৃতির সাগর সেঁচে সেসব মণিমুক্তো তুলে আনলেন শংকর-ঘরণী আলপনা ঘোষ।…
দু’টি কবিতা

রামধনু ততটা প্রাসঙ্গিক নয় ভেবে
তোমার খুলে রাখা বাসি জামা, শহরতলির মিথ্যে পরিচয়
অচল চোখের মতো করে তুলছে দৃশ্য