দ্যোতক – গতকাল, আজ ও ভাবি কালের নকশা

রাজার কর্মে ধর্ম নেমেছে গভীরে/উজির মেতেছে মেদুরতার শ্বাসে/আড়ালে কেন? এ কোন কৃষ্ণচূড়া/বিধাতা ক্লান্ত উজ্জীবিতের ত্রাসে।
কারণ, জন্মদিন

জন্মদিনের আগের সন্ধেয় অনেককিছুই করা যায়।/যেমন – প্রাচীন পাপ, একক মৃগয়া এবং আনকোরা প্রেম।
কবিতার শব্দকোশ: পর্ব ১

বহু গ্রন্থের সাহায্য গৃহীত হয়েছে এ-কাজে। সবশেষে, সেসব গ্রন্থেরও একটি তালিকা (bibliography) সংযোজিত হবে, যাতে পাঠক তাঁর কৌতূহল নিরসনের সুযোগ পেতে পারেন। এখানে শুধু কৌতূহলটি জাগিয়ে তোলাই মুখ্য উদ্দেশ্য। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের কবি, কবিতা-অনুরাগী ও কাব্যের ছাত্রছাত্রীরাই এটির উদ্দিষ্ট পাঠক।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের কবিতা

একটি মানুষের মধ্যেই যে আঙুরভাব এবং শেয়ালভাব অবস্থান করতে পারে, নিজের মনের উন্মোচনের মাধ্যমে, এই কবি, সেই অবধারিত সত্যবার্তা তুলে ধরেছেন। এ-লেখা পড়ে বিস্ময়ে আবিষ্ট হয়েছি বললে কম বলা হয়। দেবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়ের আগামী কবিতাগুচ্ছের জন্য আমার সাগ্রহ অপেক্ষার কথা জানিয়ে আজকের মতো এই লেখা সাঙ্গ করলাম।
কবিতাগুচ্ছ: আগুন ভরা কলসি তুমি

কুহকের আগে কুয়াশাকে ডেকে আনি/এ মেয়ে আমার একে আমি ভালবাসি/আদিবাসী আমি আদি অক্ষর থেকে/পৃথিবীতে আমি বারবার ফিরে আসি।
গুরু: ছড়া

চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
একটা নাটক: কবিতা

কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: স্বাতন্ত্র্য ও ঔজ্জ্বল্যে হীরকখণ্ডের মতো তাঁর কবিতা

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। এক বিরল প্রতিভা। বঙ্গসাহিত্য ও কবিতার জগতে এক চিরস্মরণীয় অনন্য নাম। সম্প্রতি প্রয়াত হলেন জার্মানির হাইডেলবার্গ শহরে। তাঁর কাব্যচর্চায় এ কালের আর এক বিশিষ্ট সাহিত্যিক সৈয়দ কওসর জামাল।