আমার ছেলেবেলার পুজো

বুদ্ধদেব গুহ শোনালেন তাঁর শিশুবেলার পুজোর স্মৃতি। উত্তর বাংলাদেশের পাহাড়িয়া জেলা রংপুরে কেমন ছিল তাঁর সেসব দিন?
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
দীপাবলির আলো

দীপাবলি। আলো আর ঔজ্জ্বল্যের উৎসব। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই সময়টিতে দীপের আলো আর ধূপের ধোঁওয়ায় শুভের সূচনা করে আসছে আপামর ভারতবাসী। সেই উজ্জ্বলতার স্রোতে ভাসার গল্প লিখলেন ঋতা বসু।
সিংহের ওপর মা দুর্গা!

ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়। দেবাদ্রি বাংলালাইভের জন্য দুর্গা ঠাকুরের ছবি আর গল্প লিখে পাঠিয়ে দিয়েছে।
মিলেছি আজ মায়ের ডাকে…

দুর্গাপুজো আয়োজন করা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। তার মধ্যে আমাদের কারওরই দুর্গাপুজো আয়োজন করার কোনও পূর্ব-অভিজ্ঞতা নেই! কিন্তু তা বলে কি পুজো হবে না? মায়ের পা পড়বে না হল্যান্ডের মাটিতে? এমন ভেবেই হৈচৈ করে শুরু হয়ে গেল পুজো…
দেবীর বাসন্তী বোধন

উত্তর গোলার্ধের পুজো মানেই শরতের শেষ হয়ে হৈমন্তী বাতাসের আনাগোনা শুরু। হাওয়ায় উত্তুরে টান। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে পুজো আসে শীতশেষে বসন্তের আগমনবার্তা নিয়ে। সেই বাসন্তী বোধনের গল্প শোনালেন পারিজাত বন্দ্যোাপাধ্যায়।
বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।
স্লগ ওভারের নবমী

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।