রং তুলি ক্যানভাসে অজানা সৌমিত্র

অভিনয় জীবনে শিশির ভাদুড়ির পরে সত্যজিৎ রায় ছিলেন তাঁর মেন্টর। তিনি একজন কর্মাশিয়াল আর্টিস্ট, সুতরাং সত্যজিতের শিল্পের প্রভাব তাঁর মানসপুত্রের ওপর পড়াটা খুবই স্বাভাবিক। পাশাপাশি হাওড়ায় থাকাকালীন শিল্পী রবীন মণ্ডলের কাজও তাঁকে আকৃষ্ট করত। মাঝে মাঝে বলতেন হাওড়া ময়দানে নেহরুর জনসভার এক কোণে দাঁড়িয়ে রবীন মণ্ডলের ছবি আঁকার কথা। সেই ছবি অবশ্যই নেহরুকে কেন্দ্র করে। নিজের দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিরতির সময়টুকুই শিল্পী করে তুলেছিল সৌমিত্রকে। বাড়ির নির্জন এক কোণে টেবিলের ওপর ঝুঁকে পড়ে একটার পর একটা ছবি এঁকে যেতেন।
স্মরণ: দূরে গিয়ে ভুল হল

কথার খেলাপ করার মানুষ তো ছিলেন না তরুণদা। যে কথা দিতেন, সেই কথাই রাখতেন। এবার এমন ব্যতিক্রম হল কেন! এখন আর দুঃখ হচ্ছে না। বরং রাগ আর অভিমান হচ্ছে। … লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
মোর কথা মোর গানে

তালাত মাহমুদের জন্ম হয় লখনউতে ১৯২৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের সন্তান শুধু গান-বাজনা আর সিনেমায় অভিনয় করে জীবন কাটাবে, এটা খুব সহজে মেনে নিতে পারেননি বাবা মানসুর মহম্মদ।
একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি

গোরা সর্বাধিকারী ছিলেন একজন অসম্ভব ধৈর্যশীল মাস্টারমশাই। ১৯৬৫ সালে তাঁর যোগাযোগ হয় কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এরপর থেকে গোরাদা তাঁর প্রিয় মোহরদির সর্বক্ষণের ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠেন। ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণে অরিজিৎ মৈত্র।
শাক্ত সাধনায় কাজী নজরুল

শরৎকালের অকালবোধন বা দুর্গাপুজো বাঙালির প্রধান উৎসব হলেও মুক্তকেশী, চতুর্ভূজাং দেবী কালী কিন্তু বিরাজ করেন বাঙালির মনে এবং প্রাণে।
‘কর্ণকুন্তী সংবাদ’-এর কুন্তীর বিদায়

সদ্য প্রয়াত হয়েছেন বাংলার বিখ্যাত বাচিক শিল্পী গৌরী ঘোষ। আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রের অন্যতম রত্ন ছিলেন তিনি। ঘোষিকা, বাচিকশিল্পী এবং হাতে গোনা কয়েকটি বাংলা চলচ্চিত্রের সার্থক অভিনেত্রীও বটে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
বাংলার আপনজন সাগিনা

সদ্যপ্রয়াত নায়ক তথা বলিউড তারকা দিলীপকুমারের জয়প্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। যদিও বাংলায় তিনি মাত্র দুটি ছবি করেছেন, তবু বাংলার সঙ্গে এক অবিচ্ছেদ্য প্রেমসম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন চিরকাল। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
হেমন্তেরই মাধুরী উৎসবে

শতবর্ষ পেরিয়ে ১০১-এ পা সুরসম্রাট হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। আজও তিনি একইরকম জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক। সঙ্গীতের সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি আজও বহুশ্রুত, বহুচর্চিত এবং বহুগবেষিত। তাঁকে নিয়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায় অরিজিৎ মৈত্র।