ইঁদুরের গর্তে জীবন-মরণ:জোয়াই (শেষ পর্ব)

র্যাটহোল মাইনিং-এর ফলে পরিবেশ বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তৈরি হয়ে চলেছে দুর্ঘটনাপ্রবণ পরিত্যক্ত ঊষর ভূমি।
জুয়া আর মদের ঠেকে ঠাঁই হয় শিশু শ্রমিকদের: জোয়াই পর্ব ১৭

কয়লার সীম কাটতে কাটতে এগিয়ে যাওয়া শ্রমিক কখন যে হঠাৎ করে বিষাক্ত গ্যাসের খপ্পরে পড়ে যাবে তা কেউ জানে না।
খনিতে কাজ করতে পাচার হয়ে আসে হাজার হাজার শিশু: জোয়াই পর্ব ১৬

র্যাটহোল মাইনিং-এর কাজ শুরুর আগেই ট্রাকে করে অথবা টাটা সুমো গাড়িতে চেপে কোত্থেকে যেন হাজির হয়ে যায় এক ঝাঁক শিশু-কিশোর শ্রমিক।
জয়ন্তিয়া পাহাড়ের সংস্কৃতি রাজনীতি ও কয়লা: জোয়াই পর্ব ১৪

জমির মালিকের হাতে টাকা নেই। লোকলস্কর জোগাড় করে মাটি খুঁড়ে কয়লা তুলে ট্রাকে ভরে বাজারে পাঠানোর সামর্থ্য নেই।
জয়ন্তিয়ার অপরিকল্পিত কয়লাখনি: জোয়াই পর্ব ১৩

এখানকার কয়লার স্তর, যাকে বলে ‘সিম’, মোটেও পুরু নয়। বড়জোর এক মিটার। কাজেই সুড়ঙ্গের উচ্চতা এক মিটারের সামান্য বেশি। অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে গাঁইতি চালানোর ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে কয়লাখনিতে। এবারের ‘জোয়াই’-তে জয়ন্তিয়া পাহাড়ের অপরিকল্পিত খনি নিয়ে লিখছেন অমিতাভ রায়।
মেঘালয়ের কয়লা-বৃত্তান্ত: জোয়াই পর্ব ১২

১৮৭০-এর দশকে জয়ন্তিয়া পাহাড়ের লাকাডং এলাকায়, সিলেট সীমান্তের গ্রাম ‘লুম মুইয়ং’-এ শুরু হয়েছিল মাটি খুঁড়ে কয়লা তোলার কাজ।
মেঘালয়ের খনিজ সম্পদ এবং ব্রিটিশ বাণিজ্যের ফাঁদ: জোয়াই পর্ব ১১

পান খাওয়ার কাজে চুন অপরিহার্য। পানের নেশায় কবে থেকে মানুষ মজেছে তা বলা মুশকিল। অসমবাসী তাম্বুল চিবোতে অভ্যস্ত। মেঘালয়ের মানুষের কাছে তা কোয়াই। আর বাঙালি খায় পান। আদতে একই ব্যাপার। আর পান সাজতে চুন চাই-ই চাই।
ইউরেনিয়াম খনির খোঁজ : জোয়াই পর্ব ১০

মেঘালয়ের বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা সংখ্যায় কম হলেও তেজস্ক্রিয় বিকিরণ এবং তার প্রভাব সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল। কঙ স্পেলিটি তাঁদের আদর্শ। তার উপরে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে এখন তো হাতের মুঠোয় এসে গেছে পৃথিবীর যাবতীয় খবরাখবর।