এলোমেলো বেড়ানো: ৯

বৃত্তাকার প্রাঙ্গণের পরিধি ধরে গড়ে তোলা ঢালাও বারান্দায় একের পর এক সাজানো রয়েছে চৌষট্টিটি ছোটো ছোটো কক্ষ। প্রতিটি কক্ষে রয়েছে এক একটি পাথরের মূর্তি। মূর্তিগুলির ভগ্নদশা দেখে এখন বোঝা যায় না যে, এগুলো আদতে কার মূর্তি। তবে লোকে বলে যে, এগুলি যোগিনী মূর্তি। পাথরের তৈরি স্তম্ভ ধরে রেখেছে কক্ষ এবং অলিন্দের ছাদ। অলিন্দের অন্য পাশে রয়েছে মন্দিরের চবুতরা। আর বৃত্তাকার প্রাঙ্গণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে একটি স্বতন্ত্র বৃত্তাকার ছোটো মন্দির।
এই আশ্চর্য স্থাপত্যের মন্দিরটিই আজ দর্শনার্থীদের কাছে ‘সংসদ মন্দির’ নামে পরিচিত। কেন? লিখলেন অমিতাভ রায়
এলোমেলো বেড়ানো: ৮

ডাং-এর পাঁচজন রাজা বর্তমানে ভারতের একমাত্র বংশানুক্রমিক শাসক। ব্রিটিশ আমলে ডাং-এর পাঁচ জনজাতি রাজা এবং ব্রিটিশ রাজের মধ্যে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ হয়েছিল। ডাং-এর ইতিহাস অনুসারে, ‘লস্করিয়া আম্বা’-তে সবচেয়ে কঠিন যুদ্ধ হয়। পাঁচটি রাজ্যের রাজারা ব্রিটিশ শাসনের হাত থেকে ডাং-কে রক্ষা করার জন্য একত্রিত হয়ে ১৮৪১-এ লড়াই করেন। যুদ্ধে হেরে যাওয়ার পর ব্রিটিশ বাহিনী একটি আপস করতে রাজি হয়।
গুজরাটের ডাং ঘুরে লিখলেন অমিতাভ রায়
এলোমেলো বেড়ানো: ৭

মথুরা থেকে দ্বারকায় শ্রীকৃষ্ণের অভিবাসনের এই পৌরাণিক বিবরণ গুজরাটের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। লোকশ্রুতি, দ্বারকা গড়ে তোলার জন্য শ্রীকৃষ্ণ সমুদ্র থেকে প্রায় ৯৬ বর্গ কিলোমিটার বা ৩৭ বর্গ মাইল জমি পুনরুদ্ধার করেছিলেন। বিংশ শতাব্দীর শেষ লগ্নে পৃথিবীর বৃহত্তম ও ব্যস্ততম বন্দর সাংহাই তো এইভাবেই গড়ে উঠেছিল। তাহলে কি দ্বারকার অনুপ্রেরণায় সাংহাই তৈরি হয়েছে? হবেও বা! এখন তো অনুপ্রেরণা ছাড়া কোনও কিছুই হয় না।
… মিঠাপুর, ওখা দ্বারকা ঘুরে লিখলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ৬

কথিত আছে যে রাও লাখার নামে দুর্গটির নামকরণ করা হয়েছিল। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে সিন্ধুতে রাজত্ব করতেন। তখন সিন্ধু নদ এই এলাকা দিয়ে বয়ে যেত। ফলে লাখপত ছিল কৃষিনির্ভর এক সমৃদ্ধ অঞ্চল। তাছাড়া সমুদ্রের খাঁড়ি পাশে থাকায় বৈদেশিক বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা ছিল।
অভিজিৎ সেন- জনতার অর্থনীতিবিদ

স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থায়, কর্মসংস্থানে এবং দারিদ্র দূরীকরণে সরকারি ব্যয় বৃদ্ধির দৃঢ় সমর্থক ছিলেন অভিজিৎ সেন। প্ল্যানিং কমিশনে তিনিই ছিলেন দরিদ্র মানুষের পক্ষে প্রধান কণ্ঠস্বর।
এলোমেলো বেড়ানো: ৫

এখনকার পাটন ধূলায় ধূসরিত এক ছোট্ট জনপদ। তবে এখনও দেখতে পাবেন ছড়িয়ে থাকা সেইসব অনবদ্য কীর্তি। পাটন এবং লেহ থেকে ঘুরে এলেন অমিতাভ রায়।
জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার…

৯-১১-এর বিধ্বংসী জঙ্গিহানার কুড়ি বছর পূর্ণ হল আজ। পৃথিবীতে ধ্বংসলীলা বেড়েই চলেছে নিত্যদিন। তার নতুন নতুন মুখ তৈরি হচ্ছে আর সারা বিশ্ব কেঁপে উঠছে ত্রাসে। লিখলেন অমিতাভ রায়।
এলোমেলো বেড়ানো: ৪

লোকের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে যে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তিন হাজারেরও বেশি বোমা ফেললেও তানোট মাতার মন্দিরটি অক্ষত থেকে যায়। তানোট থেকে ঘুরে এলেন অমিতাভ রায়।