খেলার টিকিট ব্ল্যাক! দু’টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছিল পনেরো টাকায়

১৯১১ সালের ২৯ জুলাই। শিবদাস ভাদুড়ির নেতৃত্বে এগারোজন বঙ্গসন্তান খালি পায়ে মাঠে নেমেছিল ব্রিটিশ শাসকের বুটের বিরুদ্ধে, তাদের কবল থেকে বল ছিনিয়ে আনতে। ঘটেছিল এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা। জয়ী হয়েছিল বাঙালির দল মোহনবাগান। আজকের দিনে ফিরে দেখা সেই দিনটিকে…
৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…
ইংরাজি গানে আন্তরিক ঘৃণা থেকে পাশ্চাত্য সুরারোপের পথিকৃৎ

সারাজীবনে নিরবচ্ছিন্ন শান্তি বা স্বস্তির মুহূর্ত ক’খানি পেয়েছেন, তা হাতে গুণে বলা যাবে। স্ত্রীয়ের অকালপ্রয়াণ, উনিশবার বদলি, ছোট ছোট ছেলেমেয়ে নিয়ে সংসারের ধাক্কা সবকিছু সত্ত্বেও সৃষ্টির সুধাধারা থামতে দেননি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। …
চুনী উঠল রাঙা হয়ে (শেষ পর্ব)

চুনী গোস্বামী পঞ্চাশের দশকের শেষদিক থেকে ষাটের দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত চন্দননগরের ক্লাব ও জেলাস্তরে নিয়মিত ফুটবল ও ক্রিকেট খেলেছেন। সঙ্গে ছিলেন তাঁর দাদা মানিক গোস্বামীও। এঁরা খেলতেন চন্দননগর সি.সি ক্লাবে…
চুনী উঠল রাঙা হয়ে (প্রথম পর্ব)

চুনী গোস্বামী যে জনমানসে গ্ল্যামার আইডল হয়ে বিরাজ করলেন চিরকাল, তার নির্দিষ্ট কারণ খোঁজা সম্ভব নয়। তবে আন্তর্জাতিক মানের একজন ফুটবলারের পাশাপাশি রাজ্য ও পূর্বাঞ্চলে তাঁর ক্রিকেটারের ভূমিকা বোধহয় এ ব্যাপারে একটা অন্য মাত্রা দিয়েছিল।….