লিখতে লিখতে অথৈ দূর: শেষ পর্ব – পৃথিবীর শেষ স্টেশন

memories of IAS training

যে মারাঠী যুবক যুগ্ম ভাবে পুরস্কারের প্রস্তাবনা করেছিল, তার বিচার সম্পূর্ণ কবিতা নির্ভর ছিলনা, এই রকমই আমার সন্দেহ। কবিতা টা অবশ্য মন্দ হয়নি। পরে আমার প্রথম কবিতার বই চন্দন গাছ এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। জানলাম ছেলেটি আই আই টি বম্বে থেকে ফিজিক্স এ এম এস সি ও পরিবেশ বিজ্ঞানে এম টেক করছিল। বাড়ি, মহারাষ্ট্রের জলগাঁও জেলায়। বড় হয়েছে বিহারের দ্বারভাঙ্গায়।পিএচ ডির কাজ অসমাপ্ত রেখে আই এ এস ইন্টার ভিউতে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে এসেছে। অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলাম। আজ শেষ পর্ব।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৯- স্বর্গ হইতে বিদায়

Yarrows - ICS Academy in Simla

নানা রাজ্য থেকে এসেছি আমরা সবাই। এখান থেকে বার হয়ে কেউ এক গন্তব্যে যাবে না। তাই সকলেই জানে এখানে অমলিন আনন্দ ছাড়া কিছু নেই। শিমলার সিভিল সার্ভিস ট্রেনিংয়ের গল্প অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলমে।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৮- ‘ইয়ারোজ’

IAAS Training Academy Shimla

আমাদের ছোট্ট অথচ সুন্দর ট্রেনিং অ্যাকাডেমি ‘ইয়ারোজ’ (Yarrows) নামের হেরিটেজ বাড়িতে। একদা সাহেবদের বিলাসবহুল বাসস্থানে শুরু হল এক নতুন শিক্ষাজীবন। লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৬- তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল

New Delhi and UPSC Exam

এমন একটি মরুভূমিতে দাঁড়িয়ে আজ থেকে চল্লিশ বছর আগে আইএএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া ছিল ঝাঁটার কাঠি হাতে কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে নামার মতন দুঃসাহসিক। সেই কাজের প্রস্তুতিপর্বের কাহিনি আজ, অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলমে।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৫- আসুন, কমরেড

Writers-building

আইডেনটিটি কার্ড দেখিয়ে ডান ধারের স্টাফ গেট দিয়ে লাইন করে ঢুকতে হত। হাজিরা খাতায় সই করার সময় হয়ে গেলে তুমুল হুড়োহুড়ি আরম্ভ হত। কোমর ছাপানো লম্বা চুলে বিনুনি বাঁধা, সুতির শাড়ি, পায়ে বাকল দেওয়া চপ্পল, তখনও সে ব্যাগের মধ্যে লুকিয়ে আনে কবিতার খাতা– নিজের প্রথম কর্মক্ষেত্রের কথা লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৪- পতন অভ্যুদয় বন্ধুর পন্থা

memories of Calcutta University

প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক হয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করতে ঢোকা। কিন্তু মা বৈরী তখনও। বিবাহের আয়োজন নেপথ্যে। সদ্য-তরুণী মেয়েটিকে বেছে নিতে হল এক অদ্ভুত পন্থা। লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৩- স্বর্গ হইতে বিদায়

Presidency college

আমাদের অধ্যাপকেরা ছিলেন অন্য জগতের মানুষ। বাস্তব বিরহিত বলব না, কিন্তু মেঘের উপর লেগে থাকা সন্ধ্যার আলোর মতো, তাঁদের মনে লেগে থাকত মননের মায়া।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২২– যা শিখেছ ভুলে যাও

Presidency University

প্রেসিডেন্সি কলেজে অর্থনীতির ছাত্রী হয়ে এসে সদ্য আঠারোয় পা মেয়েটির সামনে খুলে গেল নতুন দিগন্ত। দিকপাল অধ্যাপকেরা, নতুন বন্ধুরা আলো জ্বালিয়ে দিল একটি একটি করে। কিন্তু বাড়িতে যে অন্ধকার… তারপর? লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।