গ্রন্থ: কবিতা

সংসারের মুখে এখন মাসের প্রথম সপ্তাহ। জলে তার অদৃশ্য ধস্তাধস্তির শব্দ হচ্ছে। তৃতীয় সপ্তাহের পর যখন জলে আর কোনও আন্দোলন থাকে না, একটি মৃতের গন্ধ আমাদের আত্মায়, সংসারে ভেসে আসে… গদ্য কবিতা লিখছেন অমিতরূপ চক্রবর্তী।
দু’টি কবিতা

তোমার অশ্বত্থের পাতা ছাওয়া দিন…
তোমার ফ্লুরোসেন্ট উদ্বায়ী রাত…
তোমার সম্মাননার ছোট বড় স্তম্ভসঙ্কুল পথ…
পার হয়ে, সব খবর আর বুঝি পৌঁছায় না,..
মানস ঘোষের দুটি কবিতা।
সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
বলা যায়

এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
কাকভেজা বিডিও অফিস।
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।
পারিষদ দলে: কবিতা

বিমর্ষ রাজা! অশ্বত্থামা হতঃ ইতি গজ– চাঙানো অর্ধসত্য রাজসান্নিধ্যে কানে কানে। মিথ্যার পাহাড় চূড়ায় বসে ভবিতব্য-অজ্ঞান রাজা নিজস্ব নিয়মে প্রত্যেকদিন ক্ষয়প্রাপ্ত জরৎকারু হোন।
একটা নাটক: কবিতা

কিসের অহমিকায়, মাঝপথে রুদ্ধগতি নেমে আসে? অচল হয়ে যায় চতুর্দিক। কেন তুমি বড় নিশ্চুপ হয়ে দেখলে, দুরন্ত পবিত্রতায় ছেয়ে থাকা কবিতাও লেখা হল না আর।… শৌভিক চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
ভাল আছি: কবিতা

ভাবিস না ওলটপালট হয়ে যাবে সবকিছু,বসে যাবে রথের চাকা… ভাল থাকা কাকে বলে, তা নিয়েই কাব্যে প্রশ্ন তুললেন মানস ঘোষ।
কবিতার সঙ্গে বসবাস – অবন্তিকা পালের কবিতা

নবীনার কবিতায় আচ্ছন্ন প্রবীণ কবি। তাঁর আন্তরিক সফরনামা বাংলালাইভের পাতায়।