ইতিহাস-গ্রাহ্য মতে ১৯১৩ সালে দাদাসাহেব ফালকের ‘রাজা হরিশ্চন্দ্র’র হাত ধরে ভারতীয় ফিচার চলচ্চিত্রের সূত্রপাত । তার পরের দু দশকে অর্থাৎ ১৯৩১-এ আর্দেশির ইরানির সবাক ‘আলম আরা’ অবধি ভারতীয় চলচ্চিত্র বিপুল বিস্তার লাভ করে। এই নব্য বিনোদন-মাধ্যমটির প্রতি মানুষের কৌতুহল প্রবল বৃদ্ধি পায় এবং তা নিয়ে অনবরত পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলতে থাকে । নির্বাক থেকে সবাক যুগের বিবর্তনে কলকাতা, বম্বে, মাদ্রাজ চলচ্চিত্রনির্মাণক্ষেত্র হিসেবে বিশেষ গুরুত্ব পেতে শুরু করে । ‘রাজা হরিশ্চন্দ্র’তে শুধুমাত্র নয়, তার পরেও বেশ কিছু বছর সিনেমায় নারী চরিত্রে অভিনয় করতেন পুরুষেরা । সিনেমার সঙ্গে যুক্ত থাকাটাই যথেষ্ট অবমাননার বা অসম্মানের মনে করা হত, অনেকটা থিয়েটারের প্রারম্ভকালের মতই । যদিও, সিনেমার প্রতি এই অস্থির বিরহ ১৯২০-এর দশকেই আস্তে আস্তে কেটে যেতে থাকে, মূলতঃ বম্বের ছবির কয়েকজন প্রতিভাশালী অভিনেত্রীর জন্যই – সুলোচনা (প্রকৃত নাম রুবি মেয়ার্স), মিস গওহর (প্রকৃত নাম গওহর খৈয়াম মামাজিওয়ালা) এবং জুবেইদা বিশেষ উল্লেখের দাবি রাখেন । এঁদের মধ্যে সুলোচনা এবং মিস গওহর অভিনয়ের পাশাপাশি নিজস্ব ফিল্ম প্রোডাকশন কোম্পানিও খোলেন – যথাক্রমে ‘রুবি পিকস্’ এবং ‘রঞ্জিত ষ্টুডিও’ । সেই যুগে বম্বেতে ‘ইম্পিরিয়াল ফিল্ম কোম্পানি’ (যেখানে সুলোচনা, জুবেইদা, জেবউন্নিসা, জাল মার্চেন্ট, পৃথ্বীরাজ কাপুর প্রভৃতি মাস-মাইনের চুক্তিতে নিযুক্ত ছিলেন) এবং ‘রঞ্জিত ষ্টুডিও’ সবচেয়ে প্রভাবশালী দুটি ষ্টুডিও ছিল । ১৯৩০-এর দশকে ‘স্টান্ট ফিল্ম’ বানিয়ে এদের সঙ্গে কিছুটা হলেও টক্কর দিত ‘ওয়াদিয়া ফিল্মস্’ । ‘হান্টারওয়ালি’ (১৯৩৪), ‘মিস্ ফ্রন্টিয়ার মেল’ (১৯৩৬), ‘পাঞ্জাব মেল’ (১৯৩৯) এবং ‘ডায়মন্ড কুইন’ (১৯৪০) ছবির সৌজন্যে নাদিয়া (প্রকৃত নাম মেরি অ্যান ইভান্স) ভারতীয় দর্শকদের মনে ‘ফিয়ারলেস নাদিয়া’ নামে সুপ্রতিষ্ঠিত হন । সুলোচনা ও নাদিয়া দুজনের শিরাতেই বিদেশি রক্তের বহমানতা তাদের চেহারাতে লক্ষণীয়ভাবে প্রতিফলিত । সেই যুগ  থেকেই ভারতীয় দর্শকমানসে গৌরী-সুন্দরীর যে প্রতিমা স্থাপিত রয়েছে তার অমোঘতা আজও অম্লান, অপ্রতিম ।

১৯২৬ সাল । উইন্ডসর কাসল । ইংল্যান্ডের মহারাজা পঞ্চম জর্জ এবং মহারানি মেরি (তাঁরা তখন ভারতবর্ষের অধিপতি) ‘রয়াল কম্যান্ড পারফর্মেন্স’এ একটা নির্বাক ছবি দেখেন – ‘দ্যা লাইট অফ এশিয়া’ । পরিচালক হিমাংশু রাই । রাজা-রানি ছবি দেখে মহা খুশি হন এবং উল্লেখের ছবিটি লন্ডনে মুক্তি পাওয়ার পর টানা ৯মাস প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয় । হিমাংশু নিজে অভিনয় করেন গৌতম বুদ্ধের চরিত্রে, ছবির পরিচালনায় রাইয়ের সঙ্গে ছিলেন ফ্রানজ অস্টিন যিনি পরবর্তীকালে হিমাংশু রাইয়ের সঙ্গে বহুবছর বহু ছবিতে একসঙ্গে কাজ করেন । ছবির অন্যান্য টেকনিশিয়ানদের অধিকাংশই ছিলেন জার্মান যদিও স্ক্রিপ্ট লেখেন নিরঞ্জন পাল । এমেলকা ফিল্ম কোম্পানির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে হিমাংশু পরপর ছবি করেন – তিনিই প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্রকার যিনি বিদেশের বাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছিলেন । শুধু তাই নয়, বিদেশী টেকনিশিয়ানদের দিয়ে ছবি বানানো এবং ভারতীয় ছবিতে বিদেশী লগ্নি – তিনিই সর্বপ্রথম এবং সফলও ।

পরের ছবি ‘সিরাজ’ও সফল হওয়ার পর হিমাংশুর তৃতীয় ছবি ‘প্রপঞ্চ পাশ’ যার ইংরেজি নাম ‘আ থ্রো অফ ডাইস’ । এই ছবির কাজের সময়ই হিমাংশুর সঙ্গে আলাপ হয় দেবিকা রানি চৌধুরীর । দেবিকা রানি এই ছবিতে কস্টিউম ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেছিলেন । সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাতনি, অনেক ছোটবয়সেই দেবিকা চলে যান ইংল্যান্ডে, সেখানে রয়াল একাডেমি অফ ড্রামাটিক আর্টস এবং রয়াল একাডেমি অফ মিউজিক থেকে পাশ করলেও ডিগ্রি পান আর্কিটেকচারে । তবে রয়াল একাডেমি থেকে অভিনয় এবং সংগীতের শিক্ষা পরবর্তীকালে অভিনেত্রীজীবনে তাঁর কাজে এসেছিল । ১৯২৯ সালেই হিমাংশু ও দেবিকা রানির বিয়ে হয় এবং এই পরিণয় পরের কয়েক বছর তাঁদের পরস্পরকে উজ্জীবিত, উদ্দীপিত করে শৈল্পিক সৃষ্টিতে সফল হতে প্রেরণা দেয় ।

‘প্রপঞ্চ পাশ’এর পোস্ট-প্রোডাকশন এডিট হয় জার্মানিতে । সেখানে থাকাকালীন দেবিকা রানি সংস্পর্শে আসেন বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্রকার ফ্রিৎজ ল্যাং, জি ডব্লু পাবস্ত এবং জোসেফ ভন স্টার্নবার্গের । স্টার্নবার্গের ‘দ্যা ব্লু এঞ্জেল’ ছবির শুটিং-এ মার্লিন ডিএট্রিচকে অ্যাসিস্টও করেছিলেন দেবিকা রানি । জার্মানিতে বসবাস করার সময়টা পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে তিনি অভিনয় প্রশিক্ষণে যোগ দেন, এবং বিশ্ব বরেণ্য জার্মান থিয়েটার পরিচালক ম্যাক্স রেইনহার্টের কাছ থেকে থিয়েটারে অভিনয় বাদ দিয়েও স্টেজ বিষয়ে এবং একটা পুরো দল পরিচালনার নানা খুঁটিনাটি শেখেন । ‘বম্বে টকিজ’এর হাল ধরার পর একটা ক্রিয়েটিভ ইউনিটকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার ক্ষেত্রে এই সমস্ত শিক্ষাই তাঁর কাজে দেয় । ১৯৩৩ সালের বিদেশি তথা জার্মান পৃষ্ঠপোষকতায় ছবি তৈরি করা যখন দুঃসাধ্য হয়ে উঠল, হিমাংশু ও দেবিকা দেশে ফিরে এলেন, ১৯৩৪-এ প্রতিষ্ঠা করলেন ‘বম্বে টকিজ’ ।

কিন্তু, ‘বম্বে টকিজ’ শুরু হওয়ার আগে ১৯৩৩-এই দেবিকা রানি ‘কর্মা’ ছবিতে প্রথম পর্দার সামনে আসেন নায়িকার চরিত্রে (যদিও ‘প্রপঞ্চ পাশ’এ সম্ভবত তিনি ‘এক্সট্রা’ হিসেবে অভিনয় করেন)। তাঁর বিপরীতে নায়কের চরিত্রে হিমাংশু রাই, দুই ওরিয়েন্টাল রাজা ও রানির প্রণয়গাথা । ‘কর্মা’ বক্সঅফিসে বিশেষ সাফল্য না পেলেও তিনটি কারণে উল্লেখের দাবি রাখে । এক, এটি ইংরেজি ভাষায় প্রথম ভারতীয় টকি ফিল্ম। দুই, এই ছবিতে প্রায় ৪ মিনিটের এক চুম্বনদৃশ্য আছে যা ভারতীয় সিনেমার আরেকটি ‘প্রথম’। তিন, দেবিকা রানিকে নিয়ে বিদেশি (মূলতঃ ব্রিটিশ) প্রেসের মাত্রাতিরিক্ত উচ্ছ্বাস যা অন্য কোনও ভারতীয় অভিনেত্রীকে নিয়ে শুধুমাত্র সেইযুগেই না, তার পরবর্তী বহু দশকে এমনকি এখনও, দেখা যায়নি। সুলোচনা, গওহর, জুবেইদা, নাদিয়া এবং তাঁর সমসাময়িক বাকি নায়িকাদের (যাঁদের অনেকের ধমনীতেই আংশিক হলেও বিদেশি রক্ত) তুলনায় এখানেই দেবিকা রানির স্টারডমের স্বাতন্ত্র্য এবং বৈশিষ্ট্য । উচ্ছ্বাসের কয়েকটা নমুনা এরকম –

১৯৩৪-এ ‘বম্বে টকিজ’ স্থাপিত হওয়ার পর সেই দশকের বেশিরভাগ পরবর্তী ছবিতে দেবিকা রানিই নায়িকা হয়েছেন । ‘জাওয়ানি কি হাওয়া’ (১৯৩৫) ‘টকিজ’র প্রথম ছবি, এবং তা হিন্দিতে ।  এর পর ‘অচ্ছুৎ কন্যা’ (১৯৩৬), ‘জন্মভূমি’ (১৯৩৬),’জীবন প্রভাত’ (১৯৩৬), ‘জীবন নাইয়া’ (১৯৩৬), ‘সাবিত্রী’ (১৯৩৭), ‘ইজ্জত’ (১৯৩৭), ‘বচন’ (১৯৩৮), ‘দুর্গা’ (১৯৩৯) ইত্যাদি । অধিকাংশ ছবিতেই দেবিকা রানির বিপরীতে অভিনয় করেন অশোককুমার । ‘বম্বে টকিজ’ প্রযোজিত এই সব ছবিই মূলতঃ নারীকেন্দ্রিক এবং দেবিকা রানির অভিনয় ও ক্যারিশমায় ম্লান হন অশোককুমার । এক দলিত হরিজন নারীর সঙ্গে এক উচ্চবর্ণীয় পুরুষের প্রেমের আখ্যান, ‘অচ্ছুৎ কন্যা’ দেবিকা রানিকে খ্যাতির চূড়োয় নিয়ে যায় | ‘টাইমস অফ ইন্ডিয়া’ তাঁর অভিনীত কস্তুরী চরিত্র নিয়ে আবেগে আকুল হয় – “a performance never seen or equalled on the Indian screen. It is absolutely inspired…a real gem of pure acting which places her at the head of India’s screen stars, which Garbo herself could hardly surpass.” শুধুমাত্র দৈহিক সৌন্দর্যে না, দেবিকা রানি আপামর ভারতীয়র মন জয় করেছিলেন তাঁর অসামান্য সুললিত কণ্ঠমাধুর্য্যেও – ‘ম্যাঁয় বন কি চিড়িয়া বন কে বনবন দোলু রে’ তারই একটি নিদর্শন।

‘জীবন নাইয়া’ করার সময় থেকে দেবিকা রানির হিমাংশু রাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কে অবনতি ঘটে এবং ১৯৪০-এ রাইয়ের আকস্মিক মৃত্য অবধি তার অপরিবর্তিত থাকে। তার পরে পাঁচ বছরের জন্য (স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার আগে অবধি) দেবিকা রানি ‘বম্বে টকিজ’ এর ভার নেন । এই পর্যায়ে তিনি শশধর মুখোপাধ্যায় ও অমিয় চক্রবর্তীকে সিনেমা প্রযোজনার দায়িত্ব দেন । ১৯৩০-এর দশকের শেষ থেকেই দেবিকা রানি আস্তে আস্তে অভিনয় থেকে সরে যেতে থাকেন, ‘বম্বে টকিজ’র মুখ্য নায়িকা হিসেবে উঠে আসেন লীলা চিটনিস, ‘কঙ্গন’ (১৯৩৯), ‘আজাদ’ (১৯৪০), ‘বন্ধন’ (১৯৪০), ‘ঝুলা’ (১৯৪১) ইত্যাদি ছবির হাত ধরে ।

সারাজীবন অসংখ্য সম্মান পেয়েছেন যার মধ্যে ‘পদ্মশ্রী’ (১৯৫৮), ‘বুলগেরিয়ান মেডেল অফ হনার’ (১৯৭৮) এবং ‘সোভিয়েত ল্যান্ড নেহেরু অ্যাওয়ার্ড’ (১৯৮৯) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । ভারতীয় চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ সম্মান ‘দাদাসাহেব ফালকে’ দেবিকা রানিকে প্রদান করা দিয়েই সূচিত হয় ১৯৬৯ সালে ।

তাঁকে বলা হয় – ‘দ্য ফার্স্ট লেডি অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা’। একদিকে যেমন তাঁর অভিনয়শৈলী, গীতি-পারদর্শিতা এবং রূপলাবণ্য, তার সঙ্গে সমান্তরালে ‘বম্বে টকিজ’র একাধিক চলচ্চিত্র যা ভারতীয় নারীর সামাজিক অবস্থা এবং দুর্দশা অন্বেষণের এক যুগোপযোগী আয়না হিসেবেই প্রতিভাত হতে পারে । উল্লেখযোগ্য, জাতপাত এবং বিত্তের অসাম্যকে কেন্দ্র করে দেবিকা রানি অভিনীত অনেক ছবির বাস্তব আজকের ভারতের বাস্তবও । এই নৈতিক অবস্থান এবং সামাজিক দর্শন ‘বম্বে টকিজ’ এর সঙ্গে সঙ্গে দেবিকা রানিকেও অন্য নায়িকাদের থেকে স্বতন্ত্র করেছে । ইভেস থোরাভাল তাঁর ‘দ্য সিনেমাস অফ ইন্ডিয়া’ বইতে উল্লেখ করেছেন কীভাবে হিমাংশু রাই এবং দেবিকা রানি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে নির্দেশ জারি করেন যে ‘বম্বে টকিজ’র সমস্ত ষ্টুডিও কর্মীরা তাঁদের জাত-ধর্ম নির্বিশেষে একই ক্যান্টিন থেকে একই খাবার খাবেন।

‘বম্বে টকিজ’এই তিনি ব্রেক দেন হিন্দি সিনেমার বেশ কয়েকজন লেজেন্ডকে – মধুবালা, মুমতাজ, লীলা চিটনিস এবং দিলীপকুমারকেও । নায়িকা হিসাবে জনপ্রিয়তা এবং ক্রিটিকাল একক্লাইমের এমন মিশেল ভারতীয় সিনেমায় প্রায় নজিরবিহীন, পুরুষ-শাসিত ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছেন নিজের প্রতিভার জোরে, ভেঙেছেন স্টিরিওটাইপ, গড়েছেন তাঁকে ঘিরে অসংখ্য গসিপ-মিথ । যে বয়সে অনায়াসে অভিনয় করে যেতে পারতেন সে বয়সে সব ছেড়ে সরে গিয়েছেন অন্তরালে । মনে পড়ে যায় ‘সানসেট বুলেভার্ড’এ গ্লোরিয়া সোয়ানসনের সেই অমোঘ লাইন “There just aren’t faces like that anymore.” কিংবা লেনি রিফেনস্থালকেও। ১৯৩০-এর গোড়ার দিকে দুজনেই যখন জার্মানিতে ছিলেন, কখনও দেখা হয়েছিল কি? জানা নেই । কিন্তু কি অদ্ভুত সমাপতনে তাঁরা দুজনেই দুর্দমনীয়, প্রতিভাময়ী, চিত্তাকর্ষক । দুজনকেই পুরুষ মন অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয়ে ঈর্ষা করে পর্যদুস্ত করতে চেয়েছে । জীবনের সায়াহ্নে এক সাক্ষাৎকারে দেবিকা রানি নিজেকেই প্রশ্ন করেন যেন -“Do I know what love is? No.” বাস্তব জীবনে ‘লার্জার দ্যান লাইফ’ দেবিকা রানিকে তাড়া করে বেরিয়েছে অবদমিত প্রেম, অপূর্ণ আকাঙ্ক্ষা, তাঁর অভিনীত অসংখ্য চরিত্রে মতই । অসহায় হয়ত, কিন্তু সম্বলহীন নন; কোথাও বোধহয় পুরুষের জাগতিক চিন্তার ক্ষমতার ঊর্ধ্বে, তার গ্রহণেরও অধিক ।

পেশাগতভাবে এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। নেশায় সিনেমাপ্রেমী। চলচ্চিত্র বিষয়ক একাধিক বই লিখেছেন বাংলা ও ইংরেজিতে। স্মৃতি সত্তা ও সিনেমা, কিছুটা সিঁদুর বাকিটা গোলাপ, সত্যজিত রে'জ হিরোজ অ্যান্ড হিরোইনজ, সিক্সটিন ফ্রেমজ এই লেখকের কিছু পুর্ব প্রকাশিত বই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *