জয় মুখার্জির সেই প্রেমের শহর টোকিও আজও অবিকল এক!

একশো বছর আগে যে দেশ দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন কবিগুরু, একশো বছর পরেও সে দেশ একই ভাবে মুগ্ধ করে চলেছে আজকের পর্যটককে। তার শান্ত শোভার আনাচকানাচে ছড়িয়ে থাকা নাগরিক প্রাণচঞ্চলতা আর পরিচ্ছন্নতার পাঠ দেখে আশ্চর্য হলেন শ্রাবণী রায় আকিলা।…
প্রেম যোশির দালানে মোটা রুটি, অহলদারার ন্যাড়া ছাদে বছরশেষের পার্টি

বিনসরের গাইড কিংবা অহলদারার কেয়ারটেকার দম্পতি… ফেলে আসা ভ্রমণপথে এঁরাই হয়ে থেকেছেন স্মৃতির ফসিল। এঁদের হাতের খাবার, যত্নআত্তি, গিটারের সুর, এই বন্দিজীবনেও ফিরিয়ে দেয় পর্বতভ্রমণের অলস মায়া।…
চেদীরাজ্য কি ওডিশায় ছিল? শিশুপালগড় কি সেই শিশুপালের নামে?

ভুবনেশ্বর থেকে গাড়ির রাস্তায় কিছু দূর গেলেই খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীর প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ দেখতে পাবেন। জায়গার নাম শিশুপালগড়। গাইড হলেন রঙ্গন দত্ত।
চলি বলি রংতুলি: হায় গুরুদোংমার লেক

স্কেচের খাতাটি বগলদাবা করে বেরিয়ে পড়া পাহাড়ি পথে। ঘুরে ঘুরে জীবন দেখা আর তাকেই ফুটিয়ে তোলা রং তুলিতে। দেবাশীষ দেবের কলামে এবার সিকিম ঘুরে ফেরার পালা।
প্যারিসে, অন্য এক শেক্সপিয়র

প্যারিস। পর্যটকদের স্বর্গ। সারা বিশ্বের ভ্রমণপিপাসুদের ভিড় এখানে সম্বচ্ছর। কিন্তু সুগত আঁকছেন অন্য এক প্যারিসের নিসর্গ। বিখ্যাত সব বইয়ের দোকান, পথের ধারের ক্যাফে, কবি-সাহিত্যিকদের চারণভূমি প্যারিসের এক না-দেখা ছবি!
নির্বাসিতের জন্য মানসভ্রমণ (পর্ব ২) -মৌখিরা

গুগল ম্যাপে এটাকে ভুল করে নীলকুঠি হিসেবে চিহ্নিত করা আছে, কিন্তু আসলে এটা একটা বসত বাড়ি। রায় পরিবার ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে নীলচাষের ইজারা নিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু সে নীলকুঠি ওইদিকেই জঙ্গলের মধ্যে ভাঙাচোরা অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
নির্বাসিতের জন্য মানসভ্রমণ (পর্ব ১) – কালিকাপুর

হংসেশ্বর শিবের দরজার উপরের বড় প্যানেলে রামের রাজ্যাভিষেক দেখানো হয়েছে। পরমেশ্বর শিব মন্দিরের মূল প্যানেলটা কিন্তু দুটো ভাগে বিভক্ত। উপরের প্যানেলে শিব সেতার বাজিয়ে গান গাইছেন।পাশে ব্রহ্মা, নারদ ও বিষ্ণু ও শিবের কিছু গণ বা অনুচরবৃন্দ।
চলি বলি রংতুলি: ভোর রাতে তুষারপাত

কয়েক সেকেন্ড লাগল ব্যাপারটা বুঝতে… রাতে বরফ পড়েছে। ঠিক করলাম এখনই বেরোতে হবে। হুড়মুড়িয়ে তৈরি হয়ে নিলাম। আকাশ নীল। ধীরে ধীরে রোদ উঠছে। বরফ গলতে আর কতক্ষণ!…