তেরে সুর ঔর মেরে গীত

Lata Mangeshkar and Raj Kapoor

সুরকার অনিল বিশ্বাস লতাকে নিয়ে গিয়েছিলেন রাজ কাপুরের কাছে। তখন রাজ কাপুরের ছোট্ট অফিসটি যে বাড়ির দোতলায়, তারই একতলায় রেকর্ডিং স্টুডিও। রাজ-লতার অটুট সম্পর্কের কথা সংগ্রামী লাহিড়ীর কলমে।

আজ আবার বেঁচে থাকবার হল সাধ…

Lyricists of Lata Mangeshkar

১৯৪৯-এ শৈলেন্দ্রর জীবনে গীতিকার হিসেবে কাজ করা প্রথম ছবির নাম ‘বরসাত’। সেখানেও মুখ্য সংগীতশিল্পী ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। গায়িকা-গীতিকারের পথ চলা ফিরে দেখলেন অবন্তিকা পাল।

মেরি আওয়াজ হি পেহচান হ্যায়

Lyricists of Lata Mangeshkar

মিহি, রিনরিনে, সুরেলা আওয়াজ নিয়ে জায়গা পেতে যখন অসুবিধা হচ্ছে তিনি গাওয়ার টেকনিক বদল করে নিলেন। প্রথমদিকের বেশ কিছু গান শুনলেই তা বোঝা যায়। অন্যান্য অগ্রজ এবং সফল গায়িকাদের লক্ষ্য করতেন লতা এবং খোঁজার চেষ্টা করতেন তাঁদের গান থেকে কী কী আত্মস্থ করলে তিনি আরও একটু এগিয়ে নিতে পারবেন নিজেকে।

বাংলা আধুনিক গানে লতা

Bengali songs of Lata

যখন তাঁর উত্থান, সেই ১৯৪০-এর দশকে হিন্দি ছবির জগতে চলছে বাঙালির রমরমা। অভিনেতা, অভিনেত্রী, পরিচালক, প্রযোজক, সংগীত পরিচালক, গায়ক, গায়িকা― সর্বত্র বাঙালির প্রাধান্য ও নেতৃত্ব… লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।

সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১

Lata Mangeshkar Early Years

ছোট্ট বয়স থেকে মারাঠি নাটকের গানের প্রতি আসক্তি জন্মেছিল লতার। বেশ কিছু জনপ্রিয় গান এক আসরে পরিবেশন করেন তিনি। ‘লতা মঙ্গেশকর’ হয়ে ওঠার গল্প শোনাচ্ছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। প্রথম পর্ব।

পাতিয়ালার সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়– এক অন্য মেজাজ

Sandhya Mukhopadhyay Tribute

সন্ধ্যাদির সত্তরের দশকের খেয়াল আর ঠুমরি শুনে পাওয়া যায় তাঁর গায়কীর পরিণত রূপ। একদিকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের কড়া অনুশাসন, অন্যদিকে লঘু সঙ্গীতের হালকা চাল। কীভাবে এক কণ্ঠে প্রাণ পেয়েছিল? লিখছেন রুচিরা পাণ্ডা।

আন্তর্জাতিক শিক্ষাভাবনার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

Kala Bhavana

কলাভবনের জন্ম বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একবছর আগে। আর সঙ্গীতভবনের প্রতিষ্ঠা বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্তত পনেরো বছর পরে। অথচ এই দুই বিষয়, অর্থাৎ ছবি, ভাস্কর্যচর্চা, কারুশিল্প এবং সঙ্গীত যা নিয়ে কলাভবন ও সঙ্গীতভবনের কারবার, চর্চা, তার সঙ্গে শান্তিনিকেতনের যোগ একেবারে শুরুর দিন থেকে। লিখছেন প্রণবরঞ্জন রায়।

বিশ্বভারতী: অঙ্কুর থেকে বৃক্ষ

Viswabharati foundation day at Amrakunj

রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতী-ভাবনা উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণার সঙ্গে বিপরীত সম্পর্কে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কারণ, তিনি ভাবছিলেন জাতি ধর্ম বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে বিশ্বমানবের মিলনের কথা। লিখছেন কুন্তল রুদ্র।