নিষিদ্ধ বইয়ের কথা

banned books

সেপ্টেম্বর ২৭ থেকে অক্টোবর ৩ গোটা পৃথিবী নিষিদ্ধ বই সপ্তাহ অথবা ব্যানড বুকস উইক পালন করল। ১৯৮২ সাল থেকে শুরু হওয়া এই উদযাপনের মূল উদ্যোক্তা অ্যামেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন। বিশ্বের পাঠকমহলের কাছে রাষ্ট্রযন্ত্রের দ্বারা নিষিদ্ধ বইয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করাই ছিল এর প্রধান উদ্দেশ্য। প্রকাশনার ইতিহাসে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন সময়ে অসংখ্য বইকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। […]

মনে, রেখে দেব (পর্ব ৬)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

বাবার গল্প (পর্ব ৪)

Hemango Biswas

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….

মনে, রেখে দেব (পর্ব ৫)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

সাগরে আঘাত

Vidyasagar portrait by Syamantak Chattopadhyay

অ্যাটকিনসনের অনুরোধ ফেলতে পারেননি বিদ্যাসাগর। আর মেরি কার্পেন্টারের সঙ্গে আলাপ তাঁকে আশ্চ‌র্য আনন্দ দিয়েছিল। স্ত্রী-শিক্ষায় নিবেদিত প্রাণ এমন মানবী তিনি আগে দেখেননি কখনও। আলাপের পর বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যাসাগরকে সঙ্গে নিয়ে যেতে চাইছেন কার্পেন্টার। ব্যস্ত মানুষ ঈশ্বর, সময়াভাবে সব জায়গায়‌ যেতে পারেন না, আবার সব সময় না-ও বলতে পারেন না।

মনে, রেখে দেব (পর্ব ৪)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

আগে বই শেষ হোক, তারপর কথা কমু (স্মৃতিতর্পণ)

Asit Sen

অসিত সেন। যাত্রা শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের সমসাময়িক হিসেবে। তবে একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ছবি দিয়ে। একের পর এক বাংলা ও পরে হিন্দি ছবিতে বাঙালি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি। তাঁর জন্মদিনে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…

ও দাদা, বলি আর কতক্ষণ? (রম্যরচনা)

Western Toilet

জীবন শুরু হয়েছিল ভারতীয় ব্যবস্থায় উবু হয়ে বসে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার অভ্যাসে। কিন্তু জীবনের উপান্তে পৌঁছে যে বিলিতি বিনা গতি নাই! হাঁটুর জোর কমেছে, উদর স্ফীত হয়েছে… সমস্যা অনেক। তাহলে উপায়?