স্লগ ওভারের নবমী 

Durgapujo

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।

অষ্টমীর অষ্টরম্ভা

অষ্টমী তো এল। কিন্তু ঠাকুরদেখায় আদালতের রক্তচক্ষু। মানতেই হবে। উদ্যোক্তা থেকে ভক্ত, যুগল থেকে ভিখিরি – সবারই মুখ চুন। এ কেমন পুজো এল?

এ পথে আমি যে গেছি বার বার

Durgapujo

শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই বুক ভরে নিলেন অভিজিৎ সেন।

মনে, রেখে দেব (পর্ব ১১)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

সেকালের দুর্গাপুজো

Durgapujo

সেকেলে পুজো। তার স্বাদগন্ধই আলাদা। বাড়ির পুজো হোক বা বারোয়ারি, সর্বত্র আনন্দ আর আন্তরিকতার এক আশ্চর্য মিলমিশ। সঙ্গে নস্টালজিয়ার ডাক। পুজোর কথকতা বর্ণনে আলপনা ঘোষ।

একটাই চিন্তা সপ্তমীর সকালে…

অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস। তাও হইহই করে এসে গেল উৎসবের দিন। এ বার?

অকাল বোধন

ছোটবেলার পুজো মানেই নতুন জামার গন্ধের সঙ্গে মিশে যাওয়া শিউলি ফোটা ভোর আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণের স্তোত্রপাঠ। পুজোর অন্যরকম ছবি লেন্সবন্দি করলেন শুভময় মিত্র। সঙ্গে রইল শিল্পীর কলমে শৈশব-কৈশোর ঢালা মধুশারদীয়া আখ্যান। রোজ থাকছে বাংলালাইভে।

মাইকে পুজোর গান শুনে তুলবার চেষ্টা করতাম

পাশাপাশি কিন্তু পুজোর গানের তালিকায় সম্পূর্ণ কালোয়াতি বাংলা গানও (যাকে আমরা সাধারণতঃ রাগপ্রধান বলি) সমানভাবে স্থান পেয়েছে। পন্ডিত অজয় চক্রবর্তী, শিপ্রা বসু বা হৈমন্তীদির মতো শিল্পীদের রাগাশ্রয়ী বাংলা গানও কালজয়ী পুজোর গান হিসাবে আজও ভীষণভাবে সমাদৃত।