যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।

মনে, রেখে দেব (পর্ব ১৩)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

Belur Moth

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?

সাটিনের জামা আর জরির টুপি

shopping

মানুষের আয় বাড়ছে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে, পরিবার ছোট হওয়ার ফলে মাথাপিছু খরচও আগের চেয়ে বেশি করা যায়। আর ভোগব্যয় বাড়লে অর্থনীতির উন্নতি হয় সে তো আগেই বলেছি। কিন্তু ভোগবাদের খপ্পরে একবার ঢুকে গেলে কিন্তু আয় বুঝে ব্যয় করা আর হয় না।

বরুণবাবু ঠিক করেছিলেন শারদীয়া বর্তমান হবে নিটোল পারিবারিক পত্রিকা

পুজো সংখ্যার কাজ একদম ক্যালেন্ডারের পাতা ধরে হত। জানুয়ারি মাসেই পুজোর মিটিং হয়ে যেত। কিন্তু সম্পূর্ণ পত্রিকার পরিকল্পনা কী হবে, তার সবটা তখন ঠিক হত না। প্রথমেই ঠিক হত উপন্যাস কারা লিখবেন। আশাপূর্ণা দেবী, মহাশ্বেতা দেবী, প্রফুল্ল রায়ের উপন্যাস বাঁধা থাকত।

মনে, রেখে দেব (পর্ব ১২)

আজও তাঁর হাসিতে, তাঁর অপাঙ্গের কটাক্ষে, তাঁর দীপ্ত চোখের তারায় আকণ্ঠ ডুবে যেতে পারে তামাম ভারতীয় সিনেমাপ্রেমী। সেই জীবন্ত কিংবদন্তী শর্মিলা ঠাকুরের এক অনাস্বাদিত কথন এবার থেকে বাংলালাইভের পাতায়।…

বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

Durgapujo

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।