ড্রাকুলার সন্ধানে – শেষ পর্ব

অত্যাচারী রাজা ড্রাকুল থেকে রক্তখেকো বাদুড়ে উত্তরণ কেমন করে ঘটল ড্রাকুলা নামটির? সেই রহস্য ভেদ করেছিলেন দুই অধ্যাপক। শেষ পর্বে তারই যবনিকা উত্তোলন করেছেন কৌশিক মজুমদার।
কয়লাখনির মরণফাঁদ: জোয়াই পর্ব ১৫

২০১৮-র ১৩ই ডিসেম্বর। পূর্ব জয়ন্তিয়া জেলার কসান গ্রামের এক খনিতে তলিয়ে গেল পনের (মতান্তরে ষোলজন) শ্রমিক।
কবেকার কলকাতা শহরের পথে

কলকাতার দেয়ালে কি এখন শুধুই রাজনীতির রং কিংবা বিজ্ঞাপনের দূষণ? না। শহরের অনেক জায়গায় দেয়াল সেজে উঠেছে রঙিন দেয়ালচিত্রে, যার পোশাকি ইংরিজি নাম ম্যুরাল। ঘুরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
শৃন্বন্তু বিশ্বে অমৃতস্য পুত্রাঃ

গত ১৫ মে ছিল মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ২০৪ তম জন্মবার্ষিকী। বর্তমান পৃথিবী তথা দেশের ধর্মীয় প্রতিহিংসা, হানাহানি, রক্তপাতের বিক্ষুব্ধ সময়ে তাঁর উপনিষদ ভাবনা এবং আদি ব্রাহ্মধর্মের অনুশাসনগুলি ফিরে দেখতে চাইলেন অরিজিৎ মৈত্র।
বাবার গল্প (পর্ব ৫)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস। এবার পঞ্চম কিস্তি….
আলোয় ধোওয়া অক্ষরমালা

কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের চমকে দেয় তাদের। ইথারতরঙ্গে একত্রিত হয় প্রজন্মেরা। লিখছেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
সাঁঝের তারকা

তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি আত্মবিস্মৃত বাঙালি। সত্যজিতের শতবর্ষে হইহই করা বাঙালি স্রেফ ভুলে গিয়েছে তাঁর শতবর্ষ। লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
শিল্পী পিনাকী বড়ুয়া : এক অসমাপ্ত দীপশিখা

পিনাকী বড়ুয়া ছিলেন প্রচারবিমুখ অন্তরালপ্রিয়। একান্তে নিজের শিল্পীত দুনিয়ার মগ্নতায় ভেসে ডুবে কাটিয়ে দিলেন জীবন। তাঁর মৃত্যুতে শিল্পজগতের যে ক্ষতি হল, তার পরিমাপ করা প্রায় অসম্ভব। লিখছেন সুশোভন অধিকারী।