ঘাটের কাছে গল্প বলে নদীর জল

‘নদী নদী কোথায় যাও / বাপভায়ের বার্তা দাও’-এর মতো অজস্র ছড়া…, আশ্চর্য সব গান যেগুলোর মধ্যে নদীর ভিন্নভিন্ন এলাকার বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট।
ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এবং ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দশক

জন্মদিনেই মৃত্যুদিন, এমন একজন বাঙালির কথাই সারা ভারত জানে। তিনি, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়। কিংবদন্তী চিকিৎসক এবং আধুনিক বাংলার সফল রূপকার হিসেবে তাঁর নাম আজও বাঙালির মুখে মুখে ফেরে। তাঁরই জন্মদিনে পালিত হয় চিকিথসর দিবস। তাঁকে নিয়ে লিখলেন শ্রীজহর সরকার।
‘স্টোরি’র নেপথ্যে গল্প: ২

উগেন দোর্জির কথা এখনও মনে পড়ে। সে বার কলকাতায় ফিরে এসে প্রথমেই ওঁর সঙ্গে মোলাকাতের পুরো বিবরণ লিখে ফেলেছিলাম। আনন্দবাজারের প্রথম পাতায় অ্যাঙ্কর স্টোরি বেরিয়েছিল.. ‘নিদ্রিত ড্রাগনের দেশে রাজার ছিল এক প্রহরী’।
জুয়া আর মদের ঠেকে ঠাঁই হয় শিশু শ্রমিকদের: জোয়াই পর্ব ১৭

কয়লার সীম কাটতে কাটতে এগিয়ে যাওয়া শ্রমিক কখন যে হঠাৎ করে বিষাক্ত গ্যাসের খপ্পরে পড়ে যাবে তা কেউ জানে না।
‘এটা কি স্বগতোক্তি, না হলিউড স্টাইল?’: যুগসন্ধিতে ‘নায়ক’

থিয়েটারের অভিনয়শৈলী থেকে চলচ্চিত্রের অভিনয় যে একেবারে বিপরীত মেরুতে, সে কথা গত শতকের ষাটের দশক থেকে জনমনে উত্থিত হতে শুরু করে। সত্যজিৎ রায় ছবি করতে এসে ‘নায়ক’ ছবির মাধ্যমে এই বিতর্কে তাঁর স্পষ্ট পক্ষপাত এবং বক্তব্য ঘোষণা করে দেন। কেন? লিখছেন অংশুমান ভৌমিক।
‘বন্দেমাতরম্’ এবং একটি উদ্ধৃতিচিহ্ন

অমিত্রসূদনবাবুর বক্তব্যের নির্যাস হল: ‘আনন্দমঠ’ উপন্যাসের ব্যবহৃত এই গানটির শুরুর বারোটি পংক্তি (‘বন্দে মাতরম্—রিপুদলবারিণীং মাতরম্’ পর্যন্ত) ছিল উদ্ধৃতিচিহ্নের মধ্যে। নিজের রচনা হলে তা উদ্ধৃতি-চিহ্নিত করা স্বাভাবিক নয়! তাঁর প্রশ্ন, ‘তবে কি এই আঠাশ চরণের সংগীতের প্রথম বারো চরণ অন্যের এবং শেষ ষোলো চরণ বঙ্কিমের নিজের রচনা?’
সাহিত্য আর বিপ্লব

নবারুণ ভট্টাচার্য। এ নামের কোনও পরিচিতি হয় না, কোনও ইতিহাস হয় না, কোনও স্থানকালভেদ হয় না। আজ তাঁর জন্মদিন। একটি অগ্রন্থিত গদ্য রইল বাংলালাইভের পাঠকদের জন্য।
‘একদিন পৃথিবীটা মানুষের না, পাখিদের হবে…’

সদ্য প্রয়াত হলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি চিত্রপরিচালক বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত। তবে তাঁর কবি পরিচয়টিও সমধিক গুরুত্বপূর্ণ। ছায়াছবি এবং কবিতাকে নিয়ে নিরন্তর এক রসায়ন চালাতেন তিনি। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।