মেটেবুরুজের নবাবিয়ানা

৩০ জুলাই ওয়াজেদ আলি শাহের জন্মদিবস। লখনউয়ের এই শেষ মোগল নবাব তখত হারিয়েছিলেন ব্রিটিশের হাতে, বিনা যুদ্ধে। কারণ মনেপ্রাণে তিনি রাজনৈতিক ছিলেন না, ছিলেন শিল্পী, কবি, গায়ক।
‘স্টোরি’র নেপথ্যে গল্প: ৪

খবরের কাগজের পরিভাষায় খবর মানেই স্টোরি। কিন্তু সেই স্টোরিতে গল্প থাকে না, থাকে তথ্য কিংবা বিশ্লেষণ। তবে স্টোরি করতে গিয়ে রিপোর্টারের জীবনে যা কিছু ঘটে তা গল্প হিসেবে বললে অত্যুক্তি হবে না। তেমনই গল্প দীপংকর চক্রবর্তীর কলমে।
বেজে ওঠা অক্ষরমালা

বই পড়বার জিনিস। অন্তত তাই তো জেনে এসেছি আমরা। কিন্তু একুশ শতকে এসে পালাবদল। বই হয়ে গেল শোনবার জিনিস। চলতে চলতে, রাঁধতে রাঁধতে, যে কোনও সময় নিজস্ব ডিভাইসটি অন করে বই পড়া শুনুন সুমধুর কণ্ঠে! অডিওবুক নিয়ে লিখছেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
‘বিরহা দা সুলতান’-এর প্রেমের ভাষ্য

জীবন শেষ হয়ে গিয়েছিল মাত্র ৩৬ বছরেই। তবু তারই মধ্যে কবিতাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নিয়ে বেঁচেছিলেন শিবকুমার বটালভি। আধুনিক পঞ্জাবি কবিতার প্রাণপুরুষ। আজ তাঁর জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
‘দানিশ’ যখন সূর্যের এক নাম

পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিলেন চিত্রসাংবাদিকতায়। ক্যামেরা দিয়ে মানুষের জীবনের যন্ত্রণা বা উচ্ছাসের মুহূর্তগুলি ধরে রাখতে চাইতেন। তালিব জঙ্গিদের গুলি কেড়ে নিল তরতাজা এই যুবককে। দানিশ সিদ্দিকিকে নিয়ে লিখছেন দিধিতি বসু।
‘পল দো পল কা শায়র হুঁ…’

তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সম্মোহিত ছিল কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী। ঈষৎ আনুনাষিক সেই গলার কারিকুরিতে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন হিন্দি ছবির জগৎকে। রাজ কাপুরের আত্মার স্বর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। মুকেশের জন্মদিনে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৪- চা-বাগানের ভূমি-ইতিহাস

চা-বাগান বললেই যে ঘন সবুজে ঘেরা ডুয়ার্সের ছবি মনে পড়ে, তার সূত্রপাত কবে থেকে? কীভাবে শুরু হল ডুয়ার্সে চা চাষ? কোথা থেকে পাওয়া গেল এত জমি? উত্তর খুঁজলেন অপূর্ব দাশগুপ্ত।
অলীক অলকেন্দু

প্রয়াত কবি পার্থ বসু গদ্য লিখেছেন অতি অল্প। তার মধ্যে কয়েকটি বাংলালাইভের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর পুত্র। তাঁর বন্ধু, স্বজন অলকেন্দুশেখর পত্রীকে নিয়ে এই স্মৃতিচারণায় কৌতুক এবং মায়া মাখামাখি হয়ে রয়েছে। রয়েছে অলকেন্দুশেখরের অসামান্য সেন্স অফ হিউমারের ছোঁয়াও।