কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
এমন সভা কলকাতা আগে দেখেনি

শিকাগো থেকে বিশ্বজয় করে ফেরার পর স্বামী বিবেকানন্দের নাগরিক সংবর্ধনা হয়েছিল শোভাবাজার রাজবাড়িতে।
‘তিমির’-বিদারী অলখ বিহারী

সরোদকে বিশ্বর দরবারে পরিচিতি এনে দেবার সূচনা করেছিলেন যে প্রবাদপ্রতিম শিল্পী, সেই তিমিরবরণের আজ জন্মদিবস। তাঁকে কি যথাযোগ্য সম্মান দিতে পেরেছে বাঙালি শ্রোতারা? একটি বিশেষ ফিচার।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৯- ট্রেড ইউনিয়ন

১৮৫৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে চা-শিল্পের গোড়াপত্তন হয়েছিল। অথচ সেখানে ট্রেড ইউনিয়ন কার্যকলাপ শুরু হতে হতে প্রায় আমাদের স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময় এসে গিয়েছিল। আসলে চা-শিল্পে ট্রেড ইউনিয়ন অন্দোলন গড়ে ওঠার উপযুক্ত পরিবেশই এই দীর্ঘ সময় জুড়ে ছিল না। লিখছেন অপূর্ব দাশগুপ্ত।
বিশ্বভারতী: অঙ্কুর থেকে বৃক্ষ

রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতী-ভাবনা উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণার সঙ্গে বিপরীত সম্পর্কে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কারণ, তিনি ভাবছিলেন জাতি ধর্ম বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে বিশ্বমানবের মিলনের কথা। লিখছেন কুন্তল রুদ্র।
আমেরিকায় রবীন্দ্রপ্রভাব

বিশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে শুরু করে ইউরোপে ও লাতিন আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে যতটা উদ্দীপনা দেখা দিয়েছিল, উত্তর আমেরিকায় ঠিক ততটা হয়নি। লিখছেন আর্যনীল মুখোপাধ্যায়।
প্রথম দিনের সূর্য

ইন্টারভ্যু দিতে এসে প্রথমদিনেই বিভ্রাট। আমি কল্পনাই করতে পারি না ছাত্র আর মাস্টারমশাই কখনও একাসনে বসতে পারেন। মাস্টারমশাই থাকবেন উঁচু প্ল্যাটফর্মের সিংহাসনে, ছাত্ররা কয়েদির মতো বেঞ্চে। এটাই দস্তুর। কিন্তু ঘরে ঢুকে দেখি সবাই শতরঞ্চির উপর বসে। সবার সামনে একটা করে ছোট ডেস্কের উপর কাগজপত্র। সামনে আর একটা ডেস্ক আমার দিকে মুখ করে সাজানো।
বিশ্বভারতীতে শরীরচর্চার ঐতিহ্য

১৯০২ সাল। শান্তিনিকেতন আশ্রমের ছেলেমেয়েদের জন্য এমন একটি যথাযথ ব্যবস্থার সন্ধান পেলেন কবি জাপানে; ওইখানে জুজুৎসু বিদ্যার প্রদর্শন তাঁকে মুগ্ধ করল। তিনি বুঝলেন এ কোনও সাধারণ মানের শরীরচর্চা নয়