আন্তর্জাতিক শিক্ষাভাবনার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

কলাভবনের জন্ম বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একবছর আগে। আর সঙ্গীতভবনের প্রতিষ্ঠা বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অন্তত পনেরো বছর পরে। অথচ এই দুই বিষয়, অর্থাৎ ছবি, ভাস্কর্যচর্চা, কারুশিল্প এবং সঙ্গীত যা নিয়ে কলাভবন ও সঙ্গীতভবনের কারবার, চর্চা, তার সঙ্গে শান্তিনিকেতনের যোগ একেবারে শুরুর দিন থেকে। লিখছেন প্রণবরঞ্জন রায়।
দ্বিশতবর্ষে রাজা রাজেন্দ্রলাল

ভারত নিয়ে কাজ করেছেন যেসব ইয়োরোপীয় মনীষীরা, তাঁদের নিয়ে বাঙালির গর্বের সীমা নেই। অথচ পস্টেরিটি স্বীকার করে না রাজেন্দ্রলালের মতো মনীষার ঋণ। তাঁর পূর্ণাঙ্গ জীবনী লেখার কাজটি করতে এগিয়ে আসেননি কেউই। দ্বিশত জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে নিয়ে লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
পাখির ডাকে ঘুমিয়ে উঠি, পাখির ডাকে জেগে

লতা মঙ্গেশকরের ন’দশকের জীবনের আট দশক জুড়ে রয়েছে শুধুই গান। তাই তাঁকে বাদ দিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগত অসম্পূর্ণ, অকল্পনীয়। অভিজিৎ সেনের শ্রদ্ধা।
শ্যমলীদি ও অন্য হাট প্রসঙ্গ

সোনাঝুরির হাট যখন শুরু হয়েছিল তখন সত্যিই ভারি নিভৃত নির্জনতা ছিল এই সোনাঝুরিবনে। আসতে হত পায়ে-পায়ে অনেকটা রাঙামাটির পথ পেরিয়ে। খোয়াইবন এবং শ্যামলী খাস্তগিরকে নিয়ে লিখছেন সন্দীপন ভট্টাচার্য।
একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি

গোরা সর্বাধিকারী ছিলেন একজন অসম্ভব ধৈর্যশীল মাস্টারমশাই। ১৯৬৫ সালে তাঁর যোগাযোগ হয় কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এরপর থেকে গোরাদা তাঁর প্রিয় মোহরদির সর্বক্ষণের ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠেন। ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণে অরিজিৎ মৈত্র।
শৈশবের শীতস্মৃতি

শীতকালের মিষ্টি মেদুরতায় শৈশবের শীত ফিরে দেখতে চাইলেন বর্ষীয়ান লেখিকা আলপনা ঘোষ। শীতের ছুটি মানেই চিত্তরঞ্জন রেলশহরের ডাক, কাকার বাড়িতে দাদু ঠাকুমার আদর, শীতের পিঠে-পায়েস-লুচি-কচুরি, সবই ফের চেখে দেখলেন তিনি।
আপন ভুলে হে নটরাজ

৪ঠা ফেব্রুয়ারী বিরজু মহারাজ এর জন্মদিন। লখনৌ ঘরানার কথকের এক ও অদ্বিতীয় শিল্পী বিরজু মহারাজ। সংগীতেও তাঁর অনায়াস বিচরণ। পারিবারিক ঐতিহ্যে সুর, তাল, লয় তিনটির ওপরেই সমান দখলদারি। সদ্য হারিয়েছি এই মহান শিল্পী কে। স্মরণে সংগ্রামী লাহিড়ী।
শাঁওলিদি

ব্যক্তি শাঁওলি মিত্রকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। নিজের অভিনয়জীবনের শুরুই শাঁওলি মিত্রের পাশে পাশে, এক মঞ্চে, একই গুরুর শিষ্যত্বে। শাঁওলিদিকে নিয়ে লিখলেন বিশিষ্ট নাট্যকার সৌমিত্র বসু।