কার্ল মার্ক্স, জেনি ও হেলেন

আসুন,মার্ক্সের বিবাহ বাসর থেকে কাহিনিটা শুরু করি। দিনটা ১৮৪৩ সালের ১৯ জুন। সকাল ১০টা নাগাদ একটি দাপুটে প্রেম তীরবর্তী। সাতপাকে বাঁধা পড়ছেন কার্ল হাইনরিশ মার্ক্স এবং ফ্রাউলিন জোহানা বার্থা জুলিয়া জেনি ভন ভেস্টফালেন। মার্ক্স, বেকার, বয়স ২৫। সবুজ সিল্কের গাউন, ওড়না, গোলাপি টুপিতে জেনি– বয়স ২৯। যে শহরে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানা, সেই ট্রিয়ের থেকে ৫০ মাইল দূরের ক্রোয়েটসনাখের রিসর্টে বিয়েটা হচ্ছে।
গোবর গোহ: সবল বাঙালির বিশ্বজয়

মল্লচর্চার ঐতিহ্যশালী পরিবারে জন্মেছিলেন যতীন্দ্রচরণ গুহ। কিন্তু এ নাম স্থায়ী হল না। গোবর গোহ নামেই বিশ্বজয় করলেন কুস্তির মারপ্যাঁচে। সম্প্রতি পেরিয়ে গেল তাঁর ১২৮তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
অথ বিষ্ণু কথা

বঙ্গদেশের অতিনিকট প্রতিবেশী শ্যামদেশ, অধুনা থাইল্যান্ড। সংস্কৃতি ও অধ্যাত্মবাদের দিক থেকে দুই দেশ আক্ষরিক অর্থেই প্রতিবেশী এবং একে অপরের পরিপূরক। দুই দেশের বিষ্ণু আরাধনার প্রথা নিয়ে লিখলেন অনিতা বসু।
দ্বিশতবর্ষে রাজা রাজেন্দ্রলাল

ভারত নিয়ে কাজ করেছেন যেসব ইয়োরোপীয় মনীষীরা, তাঁদের নিয়ে বাঙালির গর্বের সীমা নেই। অথচ পস্টেরিটি স্বীকার করে না রাজেন্দ্রলালের মতো মনীষার ঋণ। তাঁর পূর্ণাঙ্গ জীবনী লেখার কাজটি করতে এগিয়ে আসেননি কেউই। দ্বিশত জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে নিয়ে লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
এমন সভা কলকাতা আগে দেখেনি

শিকাগো থেকে বিশ্বজয় করে ফেরার পর স্বামী বিবেকানন্দের নাগরিক সংবর্ধনা হয়েছিল শোভাবাজার রাজবাড়িতে।
এনহেদুয়ানা

খ্রিস্টপূর্ব ২৩০০ থেকে ২৪০০ শতকে প্রাচীন মেসোপটেমীয় নগর সভ্যতা দেখেছিল এক নারীকে। তিনি ছিলেন রাজকন্যা। এবং নগরের প্রধান পুরোহিত। সর্বোপরি, ছিলেন কবি ও লেখিকা। খোঁজ নিলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
নরখাদকের দেশে

ফিজি দ্বীপপুঞ্জে বেড়াতে গিয়ে এক ভয়ানক ইতিহাসের পাতা খুলে গেল সামনে। অপরূপা ফিজির আদিম উপজাতিরা নাকি মাত্র দেড়শো বছর আগেও নরমাংস খেত। ক্যানিবলিজম তাদের এক সুপ্রাচীন প্রথা ও সংস্কৃতির অঙ্গ। লিখছেন যূথিকা আচার্য।