বাংলাভাষা পরিচয়

ভাষায় মাঝে মাঝে নতুন সূত্রের জোড় লেগেছে, কোথাও কোথাও ছিন্ন হয়ে তাতে বেঁধেছে পরবর্তী কালের গ্রন্থি, কোথাও কোথাও অনার্য হাতের ব্যবহারে তার সাদা রঙ মলিন হয়েছে, কিন্তু তার ধারায় ছেদ পড়ে নি।… বাংলাভাষা পরিচয় প্রবন্ধের অংশবিশেষ প্রকাশিত হল মাতৃভাষা দিবসে।
শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
শ্যমলীদি ও অন্য হাট প্রসঙ্গ

সোনাঝুরির হাট যখন শুরু হয়েছিল তখন সত্যিই ভারি নিভৃত নির্জনতা ছিল এই সোনাঝুরিবনে। আসতে হত পায়ে-পায়ে অনেকটা রাঙামাটির পথ পেরিয়ে। খোয়াইবন এবং শ্যামলী খাস্তগিরকে নিয়ে লিখছেন সন্দীপন ভট্টাচার্য।
শৈশবের শীতস্মৃতি

শীতকালের মিষ্টি মেদুরতায় শৈশবের শীত ফিরে দেখতে চাইলেন বর্ষীয়ান লেখিকা আলপনা ঘোষ। শীতের ছুটি মানেই চিত্তরঞ্জন রেলশহরের ডাক, কাকার বাড়িতে দাদু ঠাকুমার আদর, শীতের পিঠে-পায়েস-লুচি-কচুরি, সবই ফের চেখে দেখলেন তিনি।
কে ছিলেন পূর্ণেন্দু পত্রী?

পূর্ণেন্দু পত্রীকে আজ কতটা জানি আমরা? তাঁর অতল প্রতিভার কতটুকুর তল মেলে ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায়? তাঁর কবিতা, ছবি, সিনেমা, গদ্য সবটকু ঘেঁটে দেখলেও কি সম্পূর্ণ হয় পত্রীমশাইকে চেনা? চেষ্টা করলেন পল্লবী মজুমদার।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১০- পড়া, প্রেম আর খেলা

আমাদের স্কুলটি ছিল খড়ের ছাউনি দেওয়া বেশ লম্বা একটি দোচালা বাড়ি। কাঠের তৈরি অনেকগুলি জানালা এবং দুটি দরজা। মেঝে পাকা নয়, মাটির। চা-বাগানের পড়া, খেলা আর প্রেমের আখ্যান অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে। আজ পর্ব ১০।
কলোসাস…

আমাদের জীবন এগিয়ে চলবে, নদীর স্রোতে এক একটি ভাসমান নৌকোর মতো; আর সৌমিত্রদা কালাতিক্রমী কলোসাসের মতো দাঁড়িয়ে থাকবেন এক পাড়ে। মহীরুহের জন্মদিনে অনুজের স্মৃতিমালা। লিখছেন ডাঃ অমিত রঞ্জন বিশ্বাস।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা নিয়ে…

চিত্রকল্প শব্দচয়ন এসবেরও আগে যেটা লক্ষ্য করার মতো– ওঁর অনুভবের স্থাপত্য (architecture of emotions)। কবিতার কাঠামো সুঠাম, টানটান কিন্তু গতিশীল– কোনওরকম স্থবিরতা নেই। লিখছেন সৌগত চট্টোপাধ্যায়।