চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ১ – আমাদের সেই চা-বাগান

চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। সেই পাহাড়তলির দিনযাপনের কথা অপূর্ব দাশগুপ্তের তুলিতে।
খাদের ধারের রেলিং

গার্হস্থ্য হিংসা। কথাটা শুনলেই চোখের সামনে হিংস্র কিছু ছবি ভেসে ওঠে। কিন্তু তার বেশি কি কিছু মনে হয়? সত্যিই কি গার্হস্থ্য হিংসা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন হয়েছি আমরা আজকের দিনেও? লিখছেন মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়।
বাংলায় স্ত্রী-স্বাধীনতার জয়ধ্বজা উড়িয়েছিলেন সত্যেন্দ্রনাথ

এতক্ষণে সুধী পাঠকের কাছে সেদিনের নায়কের পরিচয়টি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়ে গেছে। হ্যাঁ, তিনি সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর। এদেশের প্রথম আই.সি.এস।
কয়লাখনির মরণফাঁদ: জোয়াই পর্ব ১৫

২০১৮-র ১৩ই ডিসেম্বর। পূর্ব জয়ন্তিয়া জেলার কসান গ্রামের এক খনিতে তলিয়ে গেল পনের (মতান্তরে ষোলজন) শ্রমিক।
আলোয় ধোওয়া অক্ষরমালা

কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের চমকে দেয় তাদের। ইথারতরঙ্গে একত্রিত হয় প্রজন্মেরা। লিখছেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
আমার দেখা অনীশ দেব

অনীশ দেব। বাংলা কল্পবিজ্ঞান ও রোমাঞ্চ সাহিত্যের জগতে একটি অবিসংবাদী নাম। চিরজীবন একদিকে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপনা এবং অন্যদিকে কল্পবিজ্ঞানের চর্চা নিরলসভাবে চালিয়ে যাওয়া এই মানুষটি সদ্য প্রয়াত হলেন কোভিডে। তাঁকে নিয়ে লিখছেন যশোধরা রায়চৌধুরী।
নারায়ণং নমষ্কৃত্যং নরঞ্চৈব নরোত্তমম্

একের পর এক মধুর ভাণ্ডার তিনি খুলে দিয়েছেন বাঙালি পাঠকের সামনে। দান্তের দিভিনা কোম্মেদিয়া, লেওনার্দোর নোটবই, ডিজনিল্যান্ডের দরজা, চার্লস লিন্ডবার্গের অভিযান, রোঁদ্যার দ্য থিঙ্কার আর দ্য কিস-এর মতো ভাস্কর্য, ভ্যান গখের চিত্রকলাকে দুই মলাটের বাঁধনে হাতে তুলে দিয়েছেন তিনি। বাঙালি পাঠক সেই মধুভাণ্ড চেটেপুটে খেয়েছে। আবার চমকিত হয়েছে যখন এই লেখকই লিখছেন ‘আমি নেতাজীকে দেখেছি’, ‘আমি রাসবিহারীকে দেখেছি’ কিংবা ‘নেতাজীর রহস্য সন্ধানে’-র মতো গবেষণামূলক বই। পত্রপত্রিকার আনুকূল্য পাননি কোনওদিনই। সেই অর্থে ‘হাই ব্রো’ লেখক ছিলেন না। কিন্তু জীবদ্দশাতেই দেখে গেছেন, তাঁর পাঠকের ঢল নেমেছে বইমেলায়। কলেজস্ট্রিটে। পাড়ার বইয়ের দোকানে।
নারায়ণ সান্যাল পেশায় ছিলেন একজন কৃতী বাস্তুকার। আর নেশায় ছিলেন সফল গদ্যকার। তাঁর জন্মদিনে শ্রদ্ধার্ঘ্য কৌশিক মজুমদারের।
ভূলোক

আজ ২২ এপ্রিল, বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয় প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে ‘ভূলোক’ প্রবন্ধটি পুনঃপ্রকাশ করা হল এই বিশেষ দিনটিতে।