রামকিঙ্কর বেইজ: এক অনন্য প্রচলবিরোধী শিল্পী

Ramkinkar Baij birth anniversary (1)

২৫শে মে, ১৯০৬ সালে বাঁকুড়ায় জন্ম রামকিঙ্করের। লাল মাটির ভূমিপূত্রের প্রথম আর্টের দুনিয়ায় আকৃষ্ট হন মৃৎশিল্পী অনন্ত সূত্রধরের প্রতিমা বানানো দেখে। কিশোর কাল থেকে ছবি আঁকা শুরু। লিখলেন কুহকী

রামমোহন রায় ও যুক্তি রাজ্যের রাজনীতি

Raja Ram Mohan Roy and Women's Rights

যুক্তি-রাজনীতিতে পারদর্শী রামমোহন জানতেন যে ধর্মীয় অনুষঙ্গে যুক্তি না সাজালে ধর্মের নামে অত্যাচারী কুচক্রকে বাগে আনা যাবে না। নিজের পড়াশোনার অভ্যেস ও ভারতের ধর্মীয় ইতিহাসকে হাতিয়ার করে তুলে ধরলেন মনু-তত্ত্বের যুক্তি।

যেথা সময় থমকে থামে বটের ছায়ে…হ্যারি বেলাফন্টের গান

Harry Belafonte songs illustration Upal Sengupta

গিটার হাতে ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়ে তো এলাম কিন্তু কী গাইব? তখনই পেলাম পল রোবসন, হ্যারি বেলাফন্টে, পিট সিগারকে। এঁদের কাছে নিলাম বিশ্বমানবতার পাঠ। বিশেষ করে বেলাফন্টে, যাঁর একদিকে ছিলেন পল রোবসন, অন্য দিকে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র, মানবাধিকার আন্দোলনের দুই পুরোধা।

সাহিত্যানুরাগী সত্যেন্দ্রনাথ বসু 

author and reader Satyen Bose

ভাষার বিষয়ে তাঁর ছিল স্বাভাবিক দক্ষতা। স্কুলের শিক্ষকেরাও জানতেন সে কথা। ‘মেঘদূত’ ছিল তাঁর কণ্ঠস্থ, টেনিসন ও রবীন্দ্রনাথের কবিতা তখন থেকেই ছিল তাঁর সঙ্গী। একই সঙ্গে তিনি ফরাসি ভাষাটাও শিখে নিয়েছিলেন। গবেষণা জীবনের সূচনাতে রপ্ত করেছিলেন জার্মান। ইতালিয়ান ভাষাতেও ব্যুৎপত্তি ছিল।

বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর সাহিত্যচর্চার নানা অজানা দিক তুলে ধরলেন গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়

স্মৃতিচারণ: অন্ধকারের আলো

Sujan Dasgupta

অমনি বলেছিলাম, ‘আপনিই কি সেই সুজন দাশগুপ্ত, যিনি একেন সেনের বন্ধু, মানে বাপি? আপনি জানেন, আপনার বই জোগাড় করতে গিয়ে আমার জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে গেছে?

আঁধার ঘেঁটে কৈলাসে

Kailash Bose

কৈলাসচন্দ্র ছিলেন ভারত-বিখ্যাত চিকিৎসক, জন্ম ১৮৫০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর। আর ১৯২৭-এর ১৯ জানুয়ারি তাঁর মৃত্যু। তাঁকে নাইট উপাধি দিয়েছিল ইংরেজ সরকার। লক্ষ্মী ও সরস্বতী দুইয়ের বরপুত্র ছিলেন স্যর কৈলাস। এই বাড়ির সামনের অংশ হেরিটেজ, বিপরীতের অংশটি মামলা-মকদ্দমা জর্জর, নানা গাছ সে বাড়ির গায়ে গজানো, জড়ানো।

ক্যালকাটা ফ্যান: এক অক্লান্ত সংগ্রামীর স্বপ্ন

History of Calcutta Fan

১৯১৯ সালের গোড়ার দিকে ভারতের তৈরি ক্লাইড কোম্পানির প্রথম ইলেকট্রিক ফ্যান দেখা যায় কলকাতার লিন্ডসে স্ট্রিটের শো-রুমে, এবং এই ফ্যানের বাজার-চাহিদা এত বাড়ে যে, বিদেশে তৈরি ফ্যানের বাজার অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়ে। এদিকে স্বভাবতই চাহিদা বাড়লে জোগানও বাড়াতে হবে। আর জোগান বাড়াতে দরকার উৎপাদনের বৃদ্ধি। তার জন্য কলকাতার বকুলবাগান অঞ্চলে একটি ট্রেনিং স্কুল খোলেন ক্ষীরোদবিহারী। সেখানে আর্মেচারে তার জড়ানোর কাজে মেয়েদের নিযুক্ত করা হয়।

যে গণিতশিল্পীকে মনে রাখিনি

feature on K C nag

কালিদাস রায় কেশবচন্দ্রকে ক্লাস ফাইভ সিক্সের জন্য একটি অঙ্কের বই লিখতে বলেন। তাঁর জোরাজুরিতে অল্পসময়ের মধ্যে পাণ্ডুলিপিও তৈরি করেন কেশবচন্দ্র। ইউ এন ধর অ্যান্ড সনস্‌ কালিদাস রায়ের বই ছাপতেন। তাঁদেরই প্রকাশনায় প্রকাশিত হল ‘নব পাটিগণিত’। খুব দ্রুত বইটি জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কেশবচন্দ্র পেতে থাকলেন রয়্যালটির টাকা। কেশবচন্দ্রের অর্থনৈতিক অবস্থা এই প্রথম সুদিন দেখল। এর পরেই প্রকাশিত হয় তাঁর বিখ্যাত ‘ম্যাট্রিক ম্যাথামেটিক্স’ বইটিও। 

…’গণিতশিল্পী’ কে সি নাগের জীবনসংগ্রাম নিইয়ে লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত