‘এটা কি স্বগতোক্তি, না হলিউড স্টাইল?’: যুগসন্ধিতে ‘নায়ক’

থিয়েটারের অভিনয়শৈলী থেকে চলচ্চিত্রের অভিনয় যে একেবারে বিপরীত মেরুতে, সে কথা গত শতকের ষাটের দশক থেকে জনমনে উত্থিত হতে শুরু করে। সত্যজিৎ রায় ছবি করতে এসে ‘নায়ক’ ছবির মাধ্যমে এই বিতর্কে তাঁর স্পষ্ট পক্ষপাত এবং বক্তব্য ঘোষণা করে দেন। কেন? লিখছেন অংশুমান ভৌমিক।
হেমন্তেরই মাধুরী উৎসবে

শতবর্ষ পেরিয়ে ১০১-এ পা সুরসম্রাট হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। আজও তিনি একইরকম জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক। সঙ্গীতের সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি আজও বহুশ্রুত, বহুচর্চিত এবং বহুগবেষিত। তাঁকে নিয়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায় অরিজিৎ মৈত্র।
কবেকার কলকাতা শহরের পথে

কলকাতার দেয়ালে কি এখন শুধুই রাজনীতির রং কিংবা বিজ্ঞাপনের দূষণ? না। শহরের অনেক জায়গায় দেয়াল সেজে উঠেছে রঙিন দেয়ালচিত্রে, যার পোশাকি ইংরিজি নাম ম্যুরাল। ঘুরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
বাবার গল্প (পর্ব ৫)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস। এবার পঞ্চম কিস্তি….
সাঁঝের তারকা

তিনি ছিলেন প্রকৃত অর্থে তারকা। রাজনীতির ময়দান থেকে সঙ্গীতজগতের দিকপালেরা ছিলেন তাঁর একনিষ্ঠ ভক্ত। বাংলা গানে এক নতুন ধারার জন্ম দিয়েছিলেন তিনি। তবু তাঁকে মনে রাখেনি আত্মবিস্মৃত বাঙালি। সত্যজিতের শতবর্ষে হইহই করা বাঙালি স্রেফ ভুলে গিয়েছে তাঁর শতবর্ষ। লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
সঙ্গীতময় শরৎচন্দ্র

শরৎচন্দ্র অমরকথাশিল্পী। কলমের দুনিয়ায় তাঁর চলাচলের খবর আমরা সকলেই অল্পবিস্তর রাখি। কিন্তু সঙ্গীতের দুনিয়াতেও যে তাঁর ছিল অবাধ গতি, সে খোঁজ রাখে কয়জনা? শরৎবাবুর সঙ্গীতপ্রীতি, তাঁর দরাজ গানের গলা, তাঁর বাঁশির হাত, এসব নিয়ে লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
কাঞ্চনজঙ্ঘার সেই ‘গুঁইয়ে’

সত্যজিৎ রায়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা ছবির শেষে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে এল সোনার বরণ চূড়া। আর আবহে নেপালি শিশুর গলায় নেপালি ধুন… সেও কি ভোলার? কিন্তু কে সেই নেপালি শিশু? আজ তিনি কোথায়? খোঁজ করলেন অভিজিৎ সেন।
মহাসিন্ধুর ওপার থেকে: শেষ পর্ব

কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় ‘কানাকেষ্ট’ নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত। আজ শেষ পর্ব।