হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় – বিস্মৃত সময়ের পথিক

কাগজে-কলমে তাঁর নাম হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। অথচ মুখে মুখে ফিরত ‘হারীন চাটুজ্জে’ নামটাই। তাই সকলে ভাবত, তাঁর পুরো নাম হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। এক বিস্মৃত প্রতিভার কথা লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
আবার কাঞ্চনজঙ্ঘা: মেঘ মুলুকে সাত সুলুক

শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এত ভালো অভিনেতা, প্রেশার সিচুয়েশন এত অনায়াসে হ্যান্ডল করতে পারেন যে সুমিত্রর ভূমিকায় তিনি এই ছায়াছবির সেরা পাওনা হয়ে রইলেন। স্বতঃস্ফূর্ত চরিত্রায়ণে তাঁকে সঙ্গত করলেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়।
যন্ত্রের ভাষা বুঝতেন যিনি

অনেক ভেবে সেতারের মতন চিকারি ব্যবহার করে একটি হাওয়াইয়ান যন্ত্র বানালেন বাবা। নাম দিলেন চিকারি গিটার। তারপর সেই যন্ত্রটা নিয়ে গেলেন স্বর্গীয় পণ্ডিত বরুণকুমার পাল মশাইয়ের কাছে। স্বর্গত শ্রী ভবসিন্ধু দাশকে নিয়ে লিখলেন সুযোগ্যা কন্যা রিয়া বিশ্বাস।
মোর কথা মোর গানে

তালাত মাহমুদের জন্ম হয় লখনউতে ১৯২৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের সন্তান শুধু গান-বাজনা আর সিনেমায় অভিনয় করে জীবন কাটাবে, এটা খুব সহজে মেনে নিতে পারেননি বাবা মানসুর মহম্মদ।
পাখির ডাকে ঘুমিয়ে উঠি, পাখির ডাকে জেগে

লতা মঙ্গেশকরের ন’দশকের জীবনের আট দশক জুড়ে রয়েছে শুধুই গান। তাই তাঁকে বাদ দিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগত অসম্পূর্ণ, অকল্পনীয়। অভিজিৎ সেনের শ্রদ্ধা।
একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি

গোরা সর্বাধিকারী ছিলেন একজন অসম্ভব ধৈর্যশীল মাস্টারমশাই। ১৯৬৫ সালে তাঁর যোগাযোগ হয় কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। এরপর থেকে গোরাদা তাঁর প্রিয় মোহরদির সর্বক্ষণের ছায়াসঙ্গী হয়ে ওঠেন। ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণে অরিজিৎ মৈত্র।
আপন ভুলে হে নটরাজ

৪ঠা ফেব্রুয়ারী বিরজু মহারাজ এর জন্মদিন। লখনৌ ঘরানার কথকের এক ও অদ্বিতীয় শিল্পী বিরজু মহারাজ। সংগীতেও তাঁর অনায়াস বিচরণ। পারিবারিক ঐতিহ্যে সুর, তাল, লয় তিনটির ওপরেই সমান দখলদারি। সদ্য হারিয়েছি এই মহান শিল্পী কে। স্মরণে সংগ্রামী লাহিড়ী।
শাঁওলিদি

ব্যক্তি শাঁওলি মিত্রকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। নিজের অভিনয়জীবনের শুরুই শাঁওলি মিত্রের পাশে পাশে, এক মঞ্চে, একই গুরুর শিষ্যত্বে। শাঁওলিদিকে নিয়ে লিখলেন বিশিষ্ট নাট্যকার সৌমিত্র বসু।