এক হয়ে ওঠা নাটকের গল্প- উইংসের আড়াল থেকে

কোভিড মহামারীর কবলে পড়ে গত বছর উৎসবের মরসুমে সম্পূর্ণ গৃহবন্দি থেকেছে সারা পৃথিবীর বাঙালি তথা ভারতীয়রা। এ বছর ভ্যাক্সিনে ভর করে তাই নাটকে মাতলেন মার্কিন প্রবাসী বাঙালিরা। লিখছেন মহুয়া সেন মুখোপাধ্যায়।
ফুল বলে ধন্য আমি…

হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করাতে গিয়েছিলেন লেখক। সেরে উঠবার সময় সেবিকার হাতে পেলেন এক টাটকা তাজা লাল গোলাপ। কেন হঠাৎ? লিখছেন স্বপ্না রায়।
গল্প: গোলাপি দৌড়

প্রাণপণে ছুটছে বৃতি। কী আশ্চর্য, এতক্ষণে ধাবমান লোকগুলোর অনেক পেছনে পড়ে থাকার কথা। কিন্তু পায়ের শব্দ তো পেছিয়ে যাচ্ছে না, বরং কাছে এগিয়ে আসছে! তারপর? পড়ুন শমীতা দাশ দাশগুপ্তের ছোটগল্প।
কবিতাগুচ্ছ

তোমার জন্য শাপলা ফুলের ঘাটে /জলতরঙ্গে রেখেছি জলছাপ/ সময় করে বোসো, শুনতে পাবে / তোমার আমার নিহত সংলাপ… স্বর্ভানু সান্যালের কবিতায় আবেগ-জোছনা।
হাসি গল্পের শেষে

আসরে গল্প শুরু করেই প্রণতি বিরস কণ্ঠে বলল- এই মিড্ল ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সগুলো এক নতুন উপদ্রব হয়েছে। কলকাতা থেকে যে আসছে, হয় এমিরেটস্, কাতার নয়ত এতিহাদ না কী যেন। তার মানেই নিউ জার্সি থেকে কেনেডি এয়ারপোর্টে যাও। আনতে যাওয়া, পৌঁছে দেওয়া, কম ড্রাইভিং?
গল্প: অপছন্দ

শামসুল আলম সাহেব গিয়েছিলেন গ্রামের বাড়ি ভৈরব। ওখানে বড় দুটো পুরনো কড়ই গাছ গত পরশুর ঝড়ে উপড়ে পড়েছিল। বাড়ি থেকে আলতাফ ফোন করে জানাবার পর গতকাল তিনি গিয়েছিলেন বাড়ি।
নাপিত ও মনোবিদ

কাচের দরজা পেরিয়ে ঢুকলেই গত পাঁচবছর ধরে আলবেনিয়া থেকে আসা জনি এক বিরাট হাসির সঙ্গে আমন্ত্রণ জানায় – “হ্যাল্লো ডক্তর, হাউ আর ইউ?’
দেখা হোক মুখোশের অবরোধ সরিয়ে

কোডিড নাইনটিনে হারিয়েছি আমাদের দীর্ঘদিনের দুই বন্ধুকে। নিউজার্সির বাঙালি সমাজে প্রথম এমন ঘটল যে বিপদের দিনে এক বিপর্যস্ত পরিবারের পাশে কেউ দাঁড়াতে পারল না।