গুরু: ছড়া

চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
বিলের দুরন্তপনা

বিলের দুরন্তপনার গল্প পড়ে মুগ্ধ দশ বছরের অনিমান! গেরুয়া পরা হাত গোটানো গম্ভীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ কিনা ছিলেন পাড়া-কাঁপানো দুষ্টু ছেলে? অবাক অনিমান সেই গল্পেই ছবি এঁকে ফেলল।
বিলাসপুরের কমলদাদা

ক্লাস ফাইভের অনুষ্কা বেড়াতে গিয়েছিল বিলাসপুর। সেখান থেকে ফিরে এসে সেখানকার কমলদাদার ছবি আর গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
দীপাবলি

দীপাবলিতে বাজি পোড়াতে গিয়ে ছ্যাঁকা লেগেছিল তুষ্টুর। সেই থেকে দীপাবলি তার না-পসন্দ। এ বারে কোভিডের জন্য বাজি পোড়ানো এমনিতেও বারণ। তুষ্টুও সকলকে সে কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে।
আমার অন্য বাড়ি

বৈশাখ এখন বড় হয়ে গেছে। তার ছোটবেলায় সে একবার উড়োজাহাজে চড়ে মার্কিন মুলুকে বাস করতে গিয়েছিল মা-বাবার সঙ্গে। সে বাড়িটা, সে জায়গাটা তার ভারী মনে ধরেছিল। সে কথাই ছবিতে লেখায় ধরে রেখেছে বৈশাখ।
সেপ্টোপাস

ছোট্ট শাক্য বাড়ি বসে খুব গপ্পো শুনছে আর বই পড়ছে। আর তার কচি মনটি কল্পনার ডানায় ভর করে পাখা মেলছে আকাশে। হাতে রয়েছে রং পেনসিল। আর সাদা কাগজ! ব্যাস… খাতার পাতায় গপ্পের ছায়াটি দুলছে!
নিষেধ (ছড়া)

ঋতু আসে। ঋতু যায়। শহরের খুদেরা কি টের পায় তার আনাগোণা? তারা শুধু দেখে ঋতুফেরে বাপ-মায়ের নানারকম বারণ! কী আপদ বলুন দেখি!
আমার নৌকো

ক্লাস ওয়ানটা কেটে গেল গোটা লকডাউন জুড়েই। আর কিছুদিন পরেই ক্লাস টু হবে। আবার নতুন বইয়ের গন্ধ কবে পাওয়া যাবে কে জানে! অপেক্ষা করতে করতে আরণ্যক এঁকে ফেলল ছবি, লিখে ফেলল গপ্পো।