ছড়া: নালক

বইতে বইতে দুপুররাতে / পুকুর থেকে পালক / কুড়োচ্ছে কে কী নাম যেন… /
সেই ছেলেটা, নালক?
পাড়ায় বেপাড়ায় এমন কত আনমনা ছোট্ট নালক ঘুরে বেড়াচ্ছে এতোল বেতোল ভাবনার জাল মাথায় নিয়ে। পদ্য লিখলেন সুমন ঘোষ।
সাজুগুজু মেয়েরা

কোভিডের জন্য না হচ্ছে বেড়াতে যাওয়া, না হচ্ছে নেমন্তন্নবাড়ি যাওয়া। তাহলে সাজুগুজুটা করবে কখন ছোট্ট অর্মিতা? তাই আঁকার খাতাই ভরসা! সেখানেই চলছে সাজুগুজু।
পাখির গল্প

জানো আমাদের ন্যাশনাল বার্ড কী? ময়ূর। ইংরিজিতে বলে পিকক। আমার স্কুলের ম্যাম আমাকে একটা ক্রাফটে পিকক বানাতে দিয়েছিল। ছ বছরের ইভান পাখির ছবি এঁকে তার গল্প শোনাল বাংলালাইভকে।
টবের বাহারে

রসিকলাল তর্করত্নের ছড়ার সঙ্গে ছোট্ট অভীপ্সার রং-রেখা।
বিলের বাড়িতে একদিন

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।
এক যে ছিল রাজা

এক যে ছিল রাজা/তার ছিল খুব মজা/বিশাল বড় রাজবাড়ি/ঘোড়ায় টানা রথগাড়ি
জনাইয়ের রসগোল্লা

শীত পড়েছে বাংলায়। আর নতুন গুড়ও উঠেছে। পেটুক রসিকলাল কি আর থাকতে পারে? লিখেই ফেলেছে রসগোল্লা নিয়ে একখানা ছড়া।
সান্টা দাদু: ছড়া

ছোট্ট অভীপ্সার ছবি দেখে বুড়ো রসিকলাল আর থাকতে না-পেরে তড়িঘড়ি লিখে ফেলল একখানা ছড়া। ব্যাস। ওমনি বাংলালাইভের পাতায় রসিকলালের ছড়া আর অভীপ্সার ছবির যুগলবন্দি শুরু!