ছড়ার ছন্দে

ছোট্ট ছোট্ট মেয়েরা আর ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বেখেয়ালে বড্ড আনন্দ করে। তাই দেখে হেসে ওঠে ফুল গাছ বন পাহাড় আলো বাতাস। আর হেসে ওঠে মালিপাখি। ছোটদের জন্য কলম ধরেন যিনি।
গল্প: ঢণ্ঢু চাঁদ

ব্যাপার যা শুনলাম তা হলো, সকালে ম্যাকিন্টায়ার ডাইনিং হলে আসেননি বলে বেয়ারা সন্তোষ দাজু এসে দরজার বাইরে খাবার রেখে যায়। তারপর লাঞ্চের সময়ও দরজা বন্ধ দেখে হেডমাস্টার কে খবর দেওয়া হয়। অতঃপর ডাকাডাকি, ধাক্কাধাক্কি, দরজা ভাঙা, এবং কার্সিয়াং সদরের ডাক্তারবাবু ও পুলিশকে ডাকা।
উশ্রী তীরে বিশ্রী ব্যাপার

কী বলছ তপেস ভাই! আবার সেই মন্দার বোস আর মগনলালের সঙ্গে দ্যাখা হবে! দ্যা ডেকোয়েট অফ আরাবল্লি অ্যান্ড দ্যা স্মাগলার অফ বারাণসী!
রুকুর রঙ

এপ্রিল মাস ওয়র্ল্ড অটিজম মান্থ। অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে চিহ্নিত এই মাস। অটিসটিক শিল্পী-লেখক রুকুর দুনিয়ার নানা রঙ তুলে ধরল বাংলালাইভ।
গল্প: সিরাজের বেগমের আংটি

খবরটা পড়া থেকেই কৌশিকের মনটা বড্ড খারাপ হয়ে রয়েছে। কাগজে মৃতের চেহারার আর পোশাকের যা বর্ণনা দিয়েছে তাতে মৃত ভদ্রলোকের একজন শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিবারের লোক বলেই মনে হচ্ছে। কী এমন হতে পারে যে একজন আপাত ভদ্র মানুষকে এই ভাবে খুন হ’তে হয়!
দু’টি ছড়া

১ চার বছরের ছেলে আমার বলল ডেকে— ship-জাহাজ আমি তখন বাংলা-জ্বরে শুনেছিলাম ছিপজাহাজ। মায়ের কাছে চাইল খোকা খেলবে বলে— doll-পুতুল নতুন কোনও ব্র্যান্ড ভেবে সারা বাড়ি হুলস্থুল। সন্ধ্যাবেলায় ঘাড় উঁচিয়ে হাঁকল নাতি, চাঁদ-the moon ভাষার এমন ব্যাভার দেখে ঠাকুরদাদা হেসেই খুন। মামার হাতে গাড়ি দেখে ভাগ্নে শুধায়, গাড়ি কার? মুচকি হেসে মাসি জানান, আপনার-ই তো […]
গল্প: তরফদারের বাক্স

পিকু বেহালার জয়শ্রী পার্কে থাকে। রাজাবাজার সায়েন্স কলেজে ফিজিক্সে এমএসসি পড়ে আর মামার পাল্লায় পড়ে মাঝেমধ্যে সখের গোয়েন্দাগিরি করে।
ছড়া: কবি ও কিশোরীটি

এক কবি, আর এক ছোট্ট মেয়ে। কবি মাটিতে, কিশোরী তারার কাছে, মেঘের দেশে। কবিকে দেখে কিশোরী কী ভাবছে? তার কেমন মনে হচ্ছে বলো তো? লিখছে তোমাদের মালিপাখি।