করোনা-পরবর্তী উপসর্গ

আমরা এখনও ভাইরাসটিকে করায়ত্ত করতে পারিনি। ভ্যাক্সিনও সম্ভবত শেষ উত্তর হবে না।
চোখের স্ট্রোক: শেষ পর্ব

চোখের স্ট্রোকের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু করতে পারলে দৃষ্টি পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকে । কিন্তু যদি স্ট্রোক-কবলিত হতে না চান তবে নীচের পরামর্শগুলি মেনে চলতে হবে।
চোখের স্ট্রোক: পর্ব ১

প্রথম দিকে চোখের সামনে মাছির মতো ছোট ছোট বিন্দু ভাসতে দেখা যায়, কেউ কেউ আলোর ঝলক দেখতে পান। এর সঙ্গে চোখে একটু অস্বস্তিভাবও থাকতে পারে। প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দৃষ্টি কমতে শুরু করে।
করোনা অতিমারি এবং আমাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা– আর একবার ভেবে দেখা

১৯৭৮-এর আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ঘোষণা করা হয়েছিল যে, প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থাই হবে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রাথমিক ভিত্তি। আমরা যদি সেই ঘোষণাকে মেনে চলতাম, তাহলে করোনা আক্রমণের সময়ের একেবারে প্রাথমিক স্তরে আমরা ‘টেস্টিং, কনট্যাক্ট ট্রেসিং এবং আইসোলেশন’-এর কথা ভাবতে পারতাম। রোগী এবং সরকার উভয়েরই বিপুল খরচ বাঁচার সম্ভাবনা ছিল।
লাইফস্টাইলই কি ক্রনিক রোগের অন্যতম কারণ?

আদর্শ ডায়েট বলে কি আদৌ কিছু আছে? লাইফস্টাইল মডিফিকেশন বলতেই বা কী বোঝায়? হাজার স্যালাড আর সিদ্ধ সবডি খেয়েও ওজন কমে না কেন? নানা রকম রোগের প্রকোপই বা দেখা দেয় কেন? এমন নানাবিধ প্রশ্নের জবাব পেতে চোখ রাখুন…।
করোনা ও কো-মর্বিডিটি

নভেল করোনাভাইরাসের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যুর হার যত বাড়ছে, তত শোনা যাচ্ছে একটি অপরিচিত শব্দবন্ধের ব্যবহার। কো-মর্বিডিটি। এবং এই কো-মর্বিডিটি নিয়ে বিতর্কেরও শেষ নেই। শরীরে কোন কোন রোগ থাকলে রোগীকে কো-মর্বিডিটি ফ্যাক্টরের আওতায় ফেলা হবে, আর কী কী ক্ষেত্রে হবে না, তা নিয়ে প্রশ্নও উঠছে বিস্তর। এরমধ্যে ডায়াবিটিসের ভূমিকা সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। শহরের অন্যতম নামকরা […]
মনের সংক্রমণ

আমাদের অসুখ করলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। সে শরীরের হোক বা মনের। এখানে কুণ্ঠার কোনও কারণ নেই। আবার শরীরের ডাক্তারকে মনের অসুখের কথা বলবেন না, এমনটাও নয়। সত্যি বলতে এমন কোনও বিভাজনই হয় না।
প্রতিষেধক এবং ইমিউনিটি নিয়ে কিছু কথা (স্বাস্থ্য)

আমাদের ইমিউন সিস্টেম একটি জটিল নেটওয়ার্ক যার মধ্যে শরিরের শ্বেত কণিকার বিভিন্ন কোশ আছে, আছে রক্তে সংবাহিত প্রোটিন এবং তার বিভিন্ন রূপ যেমন অ্যান্টিবডি, কমপ্লিমেন্ট সিস্টেম, ইন্টারলিউকিন-১। আছে বিভিন্ন ধরনের ন্যাচারাল কিলার সেল।