অস্পৃশ্যতার আড়ালে- কত ফুল ফোটে অগোচরে

এই যে ভারতে স্বাধীনতার পরে ১৯৪৭-এ কুষ্ঠ রোগের ব্যাপকতা (prevalence ) ছিল ৫০ অর্থাৎ প্রতি দশহাজার জনসংখ্যায় বছরে নতুন কুষ্ঠরোগীর সংখ্যা পঞ্চাশ –তা ২০০২ সালে কমে গিয়ে হল একের নীচে –তাই বা কম কি?
জবার হাতছানি

শীতকালের পর, ফেব্রুয়ারির শেষে অথবা মার্চে আমি রি-পট করি। রি-পট করার সময় আগের টব থেকে পুরো গাছটাকে মাটি শুদ্ধু বার করে প্রায় অর্ধেক মাটি সরিয়ে দিই। তারপর আলগা শেকড়কে ‘সিকেটার’ দিয়ে কাটার পর নতুন মাটির মিশ্রণ দিয়ে টবে লাগাই। রি-পট করা গাছ আধো ছায়ায় কিছুদিন রাখি। গাছকে চান করাই জলে ছত্রাক-নাশক গুলে। জবাগাছের পরিচর্যার নিয়ম বাতলে দিলেন ড. অশোক কুমার ঘোষ।
চোটের চটপট চিকিৎসা

ব্যাপারটা বিস্তারিত আলোচনার আগে চোট লাগামাত্র শরীরের সেই অংশে কি কি প্রতিক্রিয়া হয়, অর্থাৎ response to injury-র একটা ধারণা করা চাই। চোট লাগলে শরীর যে প্রক্রিয়ায় সাড়া দেয়, তার ডাক্তারি নাম inflammation বা প্রদাহ।
ছোট বৈঠকখানাকে সাজাতে চান? কেমন হবে অন্দরসজ্জা?

সব ঋতুরই একটা রং থাকে। আমাদের দেশে বোশেখের রং উষ্ণ। কিছু সোফা রানার এনেছে ঐ রঙে। রোজকার সোফাকে কিছুটা অন্যভাবে পাওয়া। এই ঋতু ধরে ঘর সাজানো রূপের অন্যতম শখ। দেওয়ালটা একটা নিউট্রাল মুক্তোর রঙে রেখেছে। এতে সুবিধা হল সব রঙের অ্যাক্সেসরিস চলে যায়। দেওয়াল সাজিয়েছে নিজেরই অবসরে এঁকে চলা কিছু ছবি দিয়ে। তাতে সাদা কালো যেমন আছে, তেমনই আছে নানা রঙের দাপট।
কেমন হবে ছোট বৈঠকখানার অন্দরসজ্জা? টিপস দিলেন সুস্মিতা দত্ত…
কেটে গেলে কী করবেন?

উপায় থাকলে বাড়িতে থাকা চিনি, বরফ দিয়ে জায়গাটি চেপে ধরে হৃৎযন্ত্রের থেকে ওপরে জায়গাটা তুলে ধরে রাখুন যাতে রক্ত চলাচল ঐ জায়গায় কম হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পঁচাত্তর বছর, স্বাস্থ্য নিয়ে ধারাবাহিক চিন্তাভাবনা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্দেশ্যটা কী? কী কাজ করছে তারা? তাদের কাজে বিশ্ববাসীদের লাভটাই বা কী হচ্ছে? কোভিড পরবর্তী পৃথিবী কি চোখে দেখছে এই অর্গানাইজেশনকে? পঁচাত্তর বছর পুরনো এই সংগঠনকে নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মনে।
লিখলেন ড. অনির্বাণ জানা।
আপনার ওভারিতে কি সিস্ট আছে?

সিন্ড্রোম হলো বিভিন্ন অসুখের লক্ষণ, যেগুলি একই সঙ্গে উপস্থিত থেকে নির্দিষ্ট কোনও অসুখের প্রতি দিকনির্দেশ করে। পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম-এর সঠিক কারণ এখনও আমাদের অজানা, তবে কিছু কিছু ধারণা/অনুমান করা হয়; বংশগতি, ইন্সুলিন হরমোন প্রতিরোধ এবং শারীরিক স্থূলতা এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।
বেড়াতে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করবেন?

বেড়াতে বেড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে বেড়ানোর আনন্দই মাটি। বেশিরভাগ সময় হাতের কাছে ডাক্তারও পাওয়া যায় না। তাই সামলাতে হয় নিজেকেই। গুগলের বদান্যতায় এখনকার যুগে কোথায় কী করতে হবে, কী ওষুধ দিতে হবে তা সবারই মোটামুটি জানা। তবু আরও একবার তা ঝালিয়ে নেওয়া যাক।