আলোকঝর্ণার পথে যাত্রী

গত কয়েকমাসে লকডাউনের সময়ে যে সব বিচিত্র ও মূল্যবান অভিজ্ঞতা লাভ হল আমাদের মতো লোকেদের, তা থেকে বোঝা গেছে এই বিশ্বে বেঁচে থাকা আর বাঁচিয়ে রাখবার জন্য এমন কিছু কিছু বিষয় জানা জরুরি যা প্রায়ই সিলেবাসের বাইরে। শিক্ষার আলোর দিকে দৃষ্টি ঘোরালেন জয়া মিত্র।
রবিগানের আলো

রবীন্দ্রনাথের গান তাঁর দর্শন ও প্রকাশ। দার্শনিকতার তাত্ত্বিক প্রকরণে প্রবেশ না করে, এই যে তিনি কথা ও সুরের তুলিতে, তালের রঙে, রাগ-রাগিণীর আবহে উপলব্ধির ছবিকে গান করে তুললেন, তার তুলনীয় শক্তিমান আর কিছুই হতে পারে না। … লিখছেন তিলোত্তমা মজুমদার।
উত্সারিত আলো

বিশ শতকের শুরুতে কিন্তু কণিকাতত্ত্ব আবার ফিরে এল মহাসমারোহে। ধাতব তলের ওপর আলো ফেললে দেখা যাচ্ছিল, ইলেকট্রন নির্গত হয়, তারই পোশাকি নাম ফোটো-ইলেক্ট্রিক এফেক্ট। এই ঘটনা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আইনস্টাইন বললেন, আলো আসলে কতগুলো “এনার্জি প্যাকেট”-এর সমাহার।
আলো, নাট্য ও নাটককার

মঞ্চের আলো কেবল গল্প বলার হাতিয়ার নয়, সে নিজেও গল্প বলে। একজন নির্দেশক যেমন নাট্যকারের লেখা স্ক্রিপ্ট এবং কয়েকজন অভিনেতা অভিনেত্রীকে নিয়ে মঞ্চে গল্প বলেন, তেমনই একজন প্রতিভাবান দক্ষ আলোকশিল্পী সেই স্ক্রিপ্ট এবং তার পার-ক্যান, লিকো, ফ্রেনেল, গোবো, জেল, ডিমার বোর্ড ইত্যাদি ব্যবহার করে নাটকের ভেতরে আর এক নাটক বোনেন। লিখছেন সুদীপ্ত ভৌমিক।
রাত্রি এখানে থেমো না

আলোর নীচেই অন্ধকার, বা বলা উচিত আলোকহীন অঞ্চলেই ছায়ার আগ্রাসনে জমি দখল করে অন্ধকার। স্থিরচিত্র এবং ছায়াচিত্রের আলো-আঁধারির জগতে বিচরণ করলেন শুভময় মিত্র।
দীপাবলির আলো

দীপাবলি। আলো আর ঔজ্জ্বল্যের উৎসব। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই সময়টিতে দীপের আলো আর ধূপের ধোঁওয়ায় শুভের সূচনা করে আসছে আপামর ভারতবাসী। সেই উজ্জ্বলতার স্রোতে ভাসার গল্প লিখলেন ঋতা বসু।
বুলবুলি (গল্প)

বুলবুলির খুব ইচ্ছে করে তার একটা পোষ্য থাক। কিন্তু মা আর ঠাম্মার জ্বালায় তার কি জো আছে? দু’জনেরই কড়া নিষেধ। তাই বুলবুলির মন ভালো করতে এল হারাধনদাদা। তারপর?
ফড়িং

গুহার খবর আর কেউ জানে না। নিজে নিজেই পাটকাঠির গোছাগুলোকে কখনও গুহা, কখনও দুর্গ এইসব নানা কিছু ভেবে নেয়। তারপর একটা পাটকাঠিকে তরোয়াল বানিয়ে খেলা করে। কিন্তু আবার কে যেন কথা বলে ওঠে, “বললে না তো, কাকে ডাকল?”