সেকুলার কেক আর যিশুদিনের গপ্পো

মাঝেমাঝে অবাক হয়ে ভাবি এই এক অদ্ভুত জিনিস — কেক। আক্ষরিক অর্থেই যাকে বলে — সেকুলার। ডেভিড নাহুম, মিসেস সালদানহা, স্টিফেন ফার্নান্ডেজ, আলি ভাই, রোশন সিং নেগি, চঞ্চল বড়ুয়া, শিউলাল জয়সওয়াল, হিন্দু, মুসলিম, ক্রিশ্চান, বৌদ্ধ, শিখ, ইহুদি, বাংলা, হিন্দি, উর্দু, ইংরিজি, গুরুমুখী… সব যেখানে মিলেমিশে একাকার, আমার এই বেজায় ভালবাসা আর অহংকারের শহর কলকাতায়! লিখছেন সুপ্রিয় চৌধুরী।
ভিয়া দোলোরোসা…

বড়দিন। মানে জিজ্ঞাসা করলেই আট থেকে আশি একবাক্যে বলে দেবে যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন। কিন্তু সত্যিই কি তাই? ঈশ্বরের বরপুত্রের জন্ম এবং মৃত্যু ঘিরে মিথ আর ইতিহাস পাকে পাকে জড়ানো। সেই রাস্তায় এক পাক ঘুরে এলেন অনিশ্চয় নিয়োগী।
সুনীলদা বলতেন

‘… অসুখ আমায় রাখলে দূরে নিজেকে আর কীভাবে দিই দোষও / হাতের পাতা সমান্তরাল, সেই তো আমার রুলটানা কাগজ।’
কোভিড-দিনের কথা, কবিতায় কলমের আঁচড়ে ফুটিয়ে তুললেন শ্রীজাত।
একটা মাছি, আর ভাইরাসের আমড়াগাছি

রোগের প্রকোপে তছনছ সমাজ-অর্থনীতি-পরিবার। কোভিড নয়, অন্যরকম আতঙ্ক ক্রমে গ্রাস করছে পৃথিবীকে। লিখলেন দেবজ্যোতি।
অদৃশ্য পরিযায়ী ও কোভিড-সঙ্কট

করোনায় কাহিল পুরো দেশ। লকডাউনে স্তব্ধ। তার মধ্যেই জন-বিস্ফোরণ ঘটল দিল্লিতে। বাস স্ট্যান্ডে জড়ো হলেন হাজার হাজার মানুষ। ওঁরা সবাই শ্রমিক। দিল্লিতে এসেছিলেন ভিন রাজ্য থেকে কাজ করতে। পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে লিখলেন চাণক্য।
কোভিডের ডিজিটাল দুনিয়া

এটা সত্যি, যে কোভিড আমাদের ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছে। আমাদের বাধ্য করেছে যাপন নিয়ে নতুন করে ভাবতে, ঘরে বসে কাজ, শিক্ষা, বিনোদনের হরেক উপায় হাতড়ে বের করতে। কিন্তু সত্যিই কি তাতে আমরা ভুলে গিয়েছি এ সবের আসল মানে? প্রতি পদে ডিজিটাইজেশন সত্যিই কি আমাদের জীবনযাত্রা চিরতরে উলটে পালটে দেবে? উত্তর খুঁজলেন অনুব্রত।
ভ্রমযন্ত্র শ্রমযন্ত্র আসে ক্রমে ক্রমে

১৯৫৫ সালে পোলিও ভ্যাক্সিনের (ইঞ্জেকশন পদ্ধতিতে) আবিষ্কর্তা বিজ্ঞানী যোনাস সল্ক ভ্যাক্সিনের সত্ত্বাধিকার ছেড়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে অক্লেশে বলতে পেরেছিলেন –“could you patent the sun”? কিন্তু ২০২০ তে করোনা ভ্যাক্সিনের বেলায় আর সেটি হওয়ার যো নেই। লিখছেন ডাঃ ঋতব্রত মিত্র।
করোনা: কিছু প্রেমের কবিতা

সামাজিক দূরত্বই এখন বিধি। বিচ্ছিন্ন মানুষ সরে সরে থাকছে একে অপরের চেয়ে। মরে যাচ্ছে কি ভালবাসা? মন্দাক্রান্তা সেনের মায়াকলমে করোনার প্রেমের কবিতা।