কনে দেখা

উল্লাস মল্লিক লিখছেন প্রেম আর প্রেম-ভাঙার আখ্যান। হিমাদ্রি ঋতিকাকে বিয়ে করতে চেয়েও পারেনি। কিন্তু অপ্রত্যাশিত কিছু তার অপেক্ষায় ছিল।
মিথোজীব

আপাতত সমস্যা একটাই। হারমোনিয়ম গলায় ঝুলিয়ে ঘোরার জন্য বেশ কয়েকদিন হল অতুলের ঘাড়ে একটা ব্যথা হচ্ছে। ভারী হারমোনিয়মটা বয়ে বেড়ানো দিন দিন অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
সামান্থা আর সিদ্ধেশ

তৃষ্ণা বসাক লিখছেন – এই ব্যালকনি থেকে আগে দেখা যেত পুরোটা, এই নিমগাছটা তখন কিশোর ছিল। এখন আর দেখা যায় না।
রুটি

নরেনবাবু আচমকা হয়ে গিয়েছেন বিখ্যাত! সৌজন্যে পাড়ার দোকানের রুটি। কী করে?
সাঁতার

চারিদিকে শুধু জল আর জল। বন্যায় ডুবেছে গাঁ গঞ্জ শহর। তার মধ্যে গরু নিয়ে সাঁতার কেটে এগিয়ে চলেছে আজু রহমান। পড়ুন অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প।
পরোটা

সে পরোটা গুনতে বসল। অনেক। প্রশান্ত খেলেও বাড়ির জন্য আনতে পারবে। রাতে তারা গোল হয়ে বসে সেই পরোটা খেল। তবু কি ফুরোয়?
আমি যে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে দেখেছি

কেবল মুখের অভিব্যক্তি ও সংলাপ উচ্চারণের সাহায্যেই চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলবার অনায়াস দক্ষতা করায়ত্ত ছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়: বাংলা নাটকে যুগান্তরের সাক্ষী

যত দিন গিয়েছে, পাবলিক থিয়েটারের গণেশ যত উল্টনোর উপক্রম হয়েছে, তত গ্রুপ থিয়েটারের মহল্লায় সরে এসেছেন সৌমিত্র।