গেঁয়ো আড্ডার দিগ্বিদিক

আড্ডা কি খালি শহরেই হয়? সেই পথের পাঁচালীতে পড়া চণ্ডীমণ্ডপের আড্ডা, বটের ছাওয়ায় গাঁয়ের মাতব্বরদের আড্ডা এসব কি আমরা তাহলে ভুলে যাব? গৈ গেরামের আড্ডা নিয়ে লিখছেন আনসারুদ্দিন।
সত্যজিৎ কি আড্ডা দিতেন?

সত্যজিৎ রায় বা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আড্ডা দিতেন কিনা এ নিয়ে বাঙালির কৌতূহল চিরকালীন। বিশেষত সত্যজিৎ তাঁর আগন্তুক ছবিতে আড্ডা বিষয়ক বক্তব্য স্পষ্ট করার পর এ নিয়ে চর্চা বেড়েছে বই কমেনি। খুঁজে দেখলেন অংশুমান ভৌমিক।
ঝোড়োহাওয়া সেই আড্ডা!

আড্ডা কি পরিকল্পিত হয়? নির্দিষ্ট দিনে? নির্ঘণ্ট মেনে? জানা নেই। জীবনে তা পারিনি, আর কোনওদিন পারব বলে মনেও হয় না। আড্ডা নিয়ে আড্ডা জমালেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
মহাভারত রচয়িতা রাজশেখর

অতিপ্রাচীন ইতিহাস ও রূপকথার সংযোগে উৎপন্ন এই পরিবেশে আমরা যে নরনারীর সাক্ষাৎ পাই তাদের দোষগুণ সুখদুঃখ আমাদেরই সমান।—- মহাভারতের সারানুবাদের ভূমিকায় লিখেছিলেন রাজশেখর বসু। তাকেই ফিরে পড়লেন শামিম আহমেদ।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
‘স্বদেশী’ রাজশেখর

রাজশেখর বসুর সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু তাঁর গোপন দেশপ্রেমের দিকটি আমাদের কাছে অজানাই রয়ে গিয়েছে, কারণ এ বিষয়ে তিনি নিজে কিছুই লিপিবদ্ধ করেননি। আলো ফেললেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
ছোটগল্পের পরশুরাম

পরশুরাম আর কৌতুকরস সমার্থক। তাঁর গদ্যসাহিত্যে, বিশেষত ছোটগল্পের প্রতিটি পরতে, ভাষার ব্যবহারের, চরিত্রের নির্মাণে যেন কুলকুলে হাসির ফল্গুধারা। তাঁর গদ্যসাহিত্য নিয়ে লিখছেন বিশ্বজিৎ পাণ্ডা।
পরশুরামের কবিতা

পরশুরামের গল্প বা উপন্যাস বা অন্যান্য গদ্য শ্লেষ, কশাঘাত, ব্যঙ্গ, নির্মল আনন্দ এবং গভীর সমাজবীক্ষণের এক রসায়ন।