শঙ্খ ঘোষের সন্ধানে

শঙ্খ ঘোষ সত্যের খোঁজ করে গেছেন বিভিন্নভাবে। তিনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নানা ভাবে সত্যকে যাচাই করে গেছেন। নিজের ভাবনাজগতের মধ্যে একপ্রকার মিথষ্ক্রিয়া নির্মাণের প্রচেষ্টা ছিল তাঁর নিরন্তর। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
নিঃশব্দের মাত্রাভেদ

নীরব বাঙ্ময়তা ছিল কবির স্বভাব, তাঁর কাব্যবৈশিষ্ট্য। বারংবার শব্দহীনভাবে অনুভব ব্যক্ত করার কথা বলে গিয়েছেন তিনি, শঙ্খ ঘোষ, তাঁর জীবনে, তাঁর যাপনে। আমরা কি তা শিখতে পারলাম কিছু? প্রশ্ন তুললেন একালের কবি সন্দীপন চক্রবর্তী।
একটু অপু একটু অমল

শঙ্খ ঘোষ কি কেবলই বড়দের? গুরুগম্ভীর? যাঁরা ওঁর ছড়া পড়েছেন, তাঁরা বলবেন না। কিন্তু শিশু-কিশোরপাঠ্য গদ্য? সেখানেও যে অনন্য়তার স্বাক্ষর রেখে গিয়েছেন কালের কবি, সেকথা অনেকাংশেই আড়ালে ধুলো পড়ে থাকে। যত্ন করে তাক থেকে নামালেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
শঙ্খদা ছিলেন সাঁকোর মতো

শঙ্খ ঘোষের সঙ্গে শিল্পী হিরণ মিত্রের সম্পর্কের বয়স তিন দশক। দু’জনের সৃজনক্ষেত্র সম্পূর্ণভাবে পৃথক হলেও শঙ্খবাবুর স্নেহ থেকে বঞ্চিত হননি অনুজপ্রতিম শিল্পী। ছবি-কবিতা নিয়ে একাধিক কাজ করেছেন দু’জনে পাশাপাশি। অগ্রজ কবির স্মৃতিচারণায় হিরণ মিত্র।
শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
রাত্রি এসে যেথায় মেশে

তুমি শোনাও ধ্যানের বোদি, আমার সবই ধ্যাত্তেরিকা / মানবপ্রেমের বার্তা পাঠাও, কী সাতকাহন কী সাতকাহন!… প্রয়াত কবিকে নিয়ে প্রেম অপ্রেম বিচ্ছেদের কবিতা মন্দাক্রান্তা সেনের কলমে।
তুমি আছ প্রেমে ও প্লাবনে

মাটিতে বসানো জালা, বুক ভরে আছে ঠান্ডা জলে… এই ছিল যাঁর প্রেমের তৃপ্ত, পূর্ণ চিত্রকল্প, সেই কবি, শঙ্খ ঘোষের প্রেমের কবিতা ফিরে পড়লেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
নীরবতার আলো: শঙ্খ ঘোষের কবিতাদর্শন ও একটি অনুবাদ

মৌলিক কবিতার জগতে শঙ্খ ঘোষের অবদান চিরস্মরণীয়। কিন্তু অনুদিত কবিতা বা ভাষান্তরের ক্ষেত্রেও তাঁর ব্যপ্তি কালোত্তীর্ণ এবং ভাবনা অনিঃশেষ। সেদিকে পাঠককে নিয়ে গেলেন চিন্ময় গুহ।