লিখন তোমার

চিঠি আজ প্রায় অবলুপ্ত হয়ে গেলেও চিঠির মাধ্যমে লেখা উপন্যাস বা গল্প কিন্তু বরাবরই বাঙালির প্রিয়। সে রবীন্দ্রনাথই হোন বা বুদ্ধদেব গুহ, পত্রোপন্যাস জনপ্রিয় হতে সময় লাগেনি। উপন্যাসের চিঠিচাপাটি নিয়ে লিখলেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
বিদুর: এক দূরদ্রষ্টা রাজপুরুষ

পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই সময় থেকে তাঁকে দেখি রাজ্যচালনার ব্যাপারে আস্তে আস্তে পশ্চাদপটে চলে যেতে…। লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
জরৎকারু: কাব্যে উপেক্ষিত?

জরৎকারু মুনি ছিলেন মনসার স্বামী। সাধারণত পুরাণগাথায় তাঁর এই পরিচয়ই আমরা পেয়ে থাকি। যদিও তা নিয়ে একাধিক মতপার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এই চরিত্রটির সৃষ্টি কেন? মঙ্গলকাব্য বা পুরাণ আখ্যানে কী তার গুরুত্ব, তা কি কেউ ভেবেছে? উত্তর খুঁজলেন রিমি মুৎসুদ্দি।
সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান ও লিঙ্গ-যুদ্ধের নীতি

পুরাণ, ইতিহাস ও মহাকাব্যের গল্পগুলো বারবার নানাভাবে কথিত হয়। সাংস্কৃতিক স্মৃতিতে এইভাবে অতীত ও ঐতিহ্যের নির্মাণ চলতে থাকে। পুরাণের “সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান”, একই সঙ্গে নীতি ও কৃতির রাজনীতি। লিখছেন মৃণ্ময় প্রামাণিক।
কচ ও দেবযানী- একটি প্রতিপাঠ

কচ দেবযানীর প্রেমগাথা হিন্দু পুরাণের এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। এই কাহিনি অবলম্বন করেই কবিগুরু লিখেছিলেন কচ দেবযানীর প্রণয়গাথা – বিদায় অভিশাপ। এই দুই পাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বহুমাত্রিক এই আখ্যানের প্রতিপাঠ করলেন শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ।
অনার্য ভারতের এক চরিত্র

মহাভারতে কিরাতরূপী শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল অর্জুনের। কে এই কিরাত? কী তার পরিচয়? শিব কেনই বা কিরাতের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।
‘কোথা যে উধাও হল…’

যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনভর আঙুল দিয়ে নৌকা চালান, সৃজনশক্তি প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন নিজের সাধের ভার্চুয়াল দেওয়ালকে, লেখা চুরি আটকানোর জন্য তাঁদের মধ্যে অনেকেই হালে একটা নতুন পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছেন। সেটা কী? পড়ুন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর লেখা।
পকেটমার হইতে সাবধান!

চোরেদের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কৌলীন্য যার, সে হল পকেটমার। এ স্কিল সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। এতে চাই কঠোর অধ্যবসায়, পরিশ্রম এবং একাগ্রতা। লিখছেন অনুব্রত।