মেগাওয়াট ও ঘড়ির কাঁটা

মেগা-পর্বের পরবর্তী তিরটি চালানো হল মেগাওয়াটের দিকে! ক্ষমতামাপক একক মেগাওয়াট আর তার জোরেই দুনিয়া চলছে বিদ্যুৎবেগে! লিখলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
মেগাস্থিনিসের ভারত

মেগাস্থিনিস ছিলেন গ্রিক ঐতিহাসিক ও চিন্তক যিনি ভারত বিষয়ে একটি বই লিখেছিলেন। ইতিহাসে সে বই ‘ইন্ডিকা’ নামে খ্যাত। বাংলালাইভের ‘মেগা’ পর্বের প্রথম বিষয় তাঁকে নিয়েই। লিখছেন কৌশিক মজুমদার।
মেগা-লো…!

মেগা-লো… ম্যানিয়াক!!! বললেই আমাদের সকলের মনশ্চক্ষে ভেসে ওঠে নানা রং নানা মুখ। এ আমির আবরণ ভেদ করে বাকিদের দিকে তাকানো, সে কি যে সে কাজ বাওয়া? লিখছেন অনুব্রত।
মেগার পরে মেঘ জমেছে

মেগাবাইট-এর দুনিয়া আগে আমাদের চমকিত করত! কিন্তু সে সব তো এখন ধূসর অতীত! গিগাবাইট পেরিয়ে টেরাবাইট, তাকেও ছাড়িয়ে প্যারাবাইট… তারপর আরও আরও। লিখলেন অম্লানকুসুম চক্রবর্তী।
সুকান্ত ভট্টাচার্যের পত্রগুচ্ছ

সুকান্ত ভট্টাচার্যের পরিচয় বিদ্রোহী, বিরুদ্ধতার কবি হিসেবেই। কিন্তু তাঁর চিঠিতে আমরা পাই এক অন্য সুকান্তকে। তারুণ্যের স্বভাবত অস্থিরতায় উচ্ছল, রোম্যান্টিক, মায়াময় এক যুবককে দেখা যায় সেই চিঠিতে।
কালিদাসের মেঘপিওন থেকে আজকের ডাকপিওন

ডাক বিভাগের শুরু কবে থেকে? প্রথম চিঠি কে পাঠিয়েছিলেন? আর কীভাবেই বা পাঠিয়েছিলেন? রানারের থলি থেকে লাল পোস্টবক্সের জমানা হয়ে ইমেল আর হোয়াটস্যাপে এসেছে বার্তাবহনের পদ্ধতি। পিছু ফিরে দেখলেন বিতস্তা ঘোষাল।
ইতিহাসের চিঠি

টাটার তরফ থেকে সুগন্ধী উপহার পেয়ে ইন্দিরা ধন্যবাদ জানিয়ে তাঁকে লেখেন, বর্তমানে তিনি শখশৌখিনতা থেকে দূরে থাকেন। তবুও তিনি এই সুগন্ধী ব্যবহার করবেন।
কবুতর যা যা যা…

প্রেমপত্র। প্রেমের আদি অকৃত্রিম সঙ্গী সেই দেবদেবীর আমল থেকে। কালে কালে তার বিবর্তন হয়েছে হোয়াটস্যাপ-ফেসবুকে। কিন্তু কাগজ-কলমের চিঠির রোম্যান্স আজও অমলিন। লিখছেন শঙ্খ করভৌমিক।