গণিতের ‘নোবেল’ ফিল্ডস মেডাল

গণিতশাস্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কারটির নাম হল ফিল্ডস মেডাল। কৌতুকভরে অনেকেই একে ‘‘গণিতের নোবেল প্রাইজ’’ হিসাবে ডাকনামে অভিহিত করলেও দুই পুরস্কারের মধ্যে মিলের পাশাপাশি অমিলও রয়েছে বেশ খানিকটা। লিখছেন দেবমাল্য সাঁই।
চিকিৎসায় চিরঞ্জয়ী নারীরা

অতিমারীর প্রকোপে ধ্বস্ত গোটা বিশ্ব। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সমাজ। মহিলা চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের নোবেলপ্রাপ্তি নিয়ে লিখলেন অনন্যা চট্টোপাধ্যায়।
নোবেল প্রত্যাখ্যান, সার্ত্র এবং আনুগত্য

১৯৬৪-এর অক্টোবর থেকেই এই গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করে, যে সার্ত্র সে বছর নোবেল পুরস্কার পাচ্ছেন। এই গুজব কানে যেতেই একটি চিঠিতে সার্ত্র নোবেল পুরস্কার কমিটিকে চিঠি লিখে জানান, পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম বিবেচিত হোক, তা তিনি চান না। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
মহৎ নোবেল পুরস্কার– কতটা মহৎ?

নোবেল পুরস্কার। নামমাহাত্ম্যেই শিহরণ খেলে যায় শোনামাত্র। প্রতি বছর পুরস্কার প্রাপকদের নিয়ে হইচইও কম হয় না। তথাপি নোবেল পুরস্কারের নেপথ্যে কি বৈষম্যের বা অপ্রাপ্তির কাহিনি নেই? খোঁজ নিলেন ঈশা দাশগুপ্ত।
আর. পি কাকুর ট্রেডমার্ক

নতুন প্রজন্মের মুখের ভাষা কেমন বদলাচ্ছে, সে প্রসঙ্গে একদিন জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘একটা ব্যাপার কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছি না। আজকাল লোকে বলে অবস্থা টাইট আর প্রেস্টিজ ঢিলে! কোনটা বেশি প্রিক্যারিয়াস? টাইট না ঢিলে?’’ লিখছেন সঞ্জীৎ চৌধুরী।
রাধাপ্রসাদ সমীপে…

সদ্যযুবা লেখক বাবার সঙ্গে গিয়েছিলেন ‘এনিগমা’-তে পরিণত রাধাপ্রসাদ গুপ্তের বাড়িতে। উদ্দেশ্য, তাঁর কাছ থেকে নিজের সদ্যোজাত ছোট পত্রিকার জন্য একটি লেখা সংগ্রহ। প্রথমে প্রত্যাখ্যান করেও যুবকের অনুরোধ ফেলতে পারেননি শাঁটুলবাবু। লিখছেন চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্য়ায়।
রাধাপ্রসাদের কলকাতা কীর্তন: শেষ পর্ব

রাধাপ্রসাদ গুপ্ত ওরফে শাঁটুলবাবুর পড়াশুনোর বিস্তৃতি অভাবনীয় এবং অননুকরণীয়। আর ঠিক তেমনই তাঁর বাচনভঙ্গিটি। শাঁটুলদাকে নিয়ে শংকরলাল ভট্টাচার্যের স্মৃতিচারণের আজ শেষ পর্ব।
রাধাপ্রসাদের কলকাতা কীর্তন: পর্ব ২

রাধাপ্রসাদ গুপ্ত ওরফে শাঁটুলবাবুর পড়াশুনোর বিস্তৃতি অভাবনীয় এবং অননুকরণীয়। আর ঠিক তেমনই তাঁর বাচনভঙ্গিটি। শাঁটুলদাকে নিয়ে শংকরলাল ভট্টাচার্যের স্মৃতিচারণের দ্বিতীয় পর্ব।