জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১৩

নেপোলিয়ন সমবেত জন্তুদের উপর কঠিন দৃষ্টি হেনে একটা তীক্ষ্ণ চিৎকার করে উঠল। অমনি কুকুরগুলো লাফিয়ে গিয়ে চারটে বাচ্চা শুয়োরের কান কামড়ে ধরল৷ জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাসের বাংলা তর্জমা অর্ক পৈতণ্ডীর কলমে। পর্ব ১৩।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১২

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ দ্বাদশ পর্ব।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১১

তবে একটা কথা বলতেই হবে, পশুরা যেমন দক্ষতার সঙ্গে নিজেদের কাজ সামলে নিচ্ছে, তাতে অনিচ্ছাসত্ত্বেও মানুষের মনে তাদের প্রতি কিছুটা সম্ভ্রম জেগেছে। জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাসের অনুবাদ করছেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ পর্ব ১১।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ১০

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ দশম পর্ব।
রাশা ওমরানের কবিতা

সিরিয়ার কবি রাশা ওমরান বর্তমানে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন কায়রোতে। তাঁর কলমে উঠে আসছে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার ভয়াবহতা আর ধ্বংসের আখ্যান। বেশ কয়েকটি কবিতা অনুবাদ করলেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ৯

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ নবম পর্ব।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ৮

ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ‘অ্যানিমাল ফার্ম’ লেখা হয়েছিল ১৯৪৫ সালে। একনায়কতন্ত্রী ফ্যাশিস্ত শাসনে সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার কথা পশুদের রূপক ব্যবহার করে তুলে ধরেছিলেন অরওয়েল। আজও তা সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। বাংলায় তর্জমা করলেন অর্ক পৈতণ্ডী। আজ অষ্টম পর্ব।
জর্জ অরওয়েলের ‘অ্যানিমাল ফার্ম’: পর্ব ৭

কবরের পাশেই দাঁড়িয়ে একটা ছোটখাটো বক্তৃতা দিল স্নোবল। পশুখামারকে রক্ষা করতে প্রয়োজনে নিজের জান কবুল করার জন্যও কেন সকলকে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে— এই ছিল তার মূল বক্তব্য।